১৬ নভেম্বর, ২০২৫ | ১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ২৪ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  উখিয়ায় নিখোঁজের ৪দিনেও সন্ধান মেলেনি শিশু নুরশেদের   ●  উখিয়ায় প্রায় ৫ কোটি টাকার ইয়াবাসহ বাহক আটক, অধরা মাদক সম্রাট ছোটন ও মামুন   ●  ১৩ নভেম্বরকে ঘিরে কক্সবাজারে সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী   ●  কক্সবাজার ৪আসনঃ প্রার্থী চুড়ান্ত, তবুও মনোনয়ন বঞ্চিত আবদুল্লাহর সমর্থকদের বিক্ষোভ   ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!

ত্রাণ সহায়তা নিয়ে এমপি জাফর নিরবচ্ছিন্নভাবেই ছুটছেন দুর্গম পথে-প্রান্তরে

বার্তা পরিবেশক:

কক্সবাজার-১ আসনের সংসদ সদস্য ও চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ জাফর আলম বসে নেই এক মুহুূর্তের জন্যও। তিঁনি প্রতিনিয়তই খোঁজ-খবর রাখছেন চকরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত দুর্গম এলাকার পরিবারগুলোরও। এমনকি দুর্গম পথে-প্রান্তরে ছুটে চলেছেন প্রতিনিয়ত। পায়ে হেঁটে, আবার ইজিবাইকে চেপে ঘরে ঘরে গিয়ে নিজ হাতেই তুলে দিচ্ছেন খাদ্যসহায়তা। তাঁর এই নিরবচ্ছিন্ন তৎপরতায় খুশি নির্বাচনী এলাকার গরীব-দুঃখী, খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষও।
শনিবার বিকেলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ও দুর্গম পথ পাড়ি দিয়ে সংসদ সদস্য জাফর আলম নিজেই ছুটে যান পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের বন্যা কবলিত এলাকায়। সেখানে ব্যক্তিগত তহবিল থেকে ৫ টন চাল ও সরকারি তহবিল থেকে ৩০০ ব্যাগ খাদ্য সামগ্রী প্রদান করেন নিজেই।
এ সময় সাথে ছিলেন এমপির পুত্র তানভীর আহমদ সিদ্দিকী তুহিন, চকরিয়া পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহেদুল ইসলাম লিটু, পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ফারহানা আফরিন মুন্নাসহ দলীয় নেতাকর্মী।
এমপির ব্যক্তিগত সহকারি আমিন চৌধুরী জানান- গত ৭ আগষ্ট থেকে এক মুহূর্তের জন্যও থেমে নেই আমাদের এমপি মহোদয়। তিঁনি গত ছয়দিনে নিজের তহবিল থেকে কোটি টাকার ত্রাণ সহায়তা দিয়েছেন। যেখানে বন্যাদুর্গতা সমস্যায় ভুগছেন বলে জেনেছেন, সেখানেই ছুটে গেছেন।

ব্যক্তিগত সহকারি আরো বলেন, ‘কোথাও পায়ে হেটে, আবার কোথাও মোটর সাইকেল বা ইজিবাইকে চেপে বন্যাকবলিতদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পৌঁছে দিয়েছেন ত্রাণ সামগ্রী। প্রথমদিনে রান্না করা বিরিয়ানি বিতরণ করেছেন দুইদিন। যাতে বানের পানিতে আটকা পড়া কোন মানুষ অভুক্ত না থাকেন।’

সংসদ সদস্য জাফর আলম বলেন, আমার রাজনীতিটাই হচ্ছে গরীব-দুঃখী খেটে-খাওয়া মানুষের জন্যই। তাই যে কোন দুর্ভোগ-দুর্যোগে সাধারণের পাশে থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। তাই সামাজিক দায়বদ্ধতাকেই প্রাধান্য দিয়েই আমি রাজনীতি করি। জনগণও তাদের সন্তান, ভাই হিসেবে আমাকে সবসময় যে কোন ভোটের সময় নিজের ভোট দিয়ে আমাকে নির্বাচিত করে থাকেন।
জাফর আলম বলেন, ‘আমি ক্ষমতায় থাকি বা না থাকি এর পরও মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এই তৎপরতা অব্যাহত থাকবে। আর আমার অনুপস্থিতিতেও যাতে সাধারণ মানুষের পাশে থাকে সেজন্য পরিবার সদস্যদেরও বলে দিয়েছি। এতে মানুষের অন্তরেই থাকা যায়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।