১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৪ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৬ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

জেলার শ্রেষ্ঠ থানা উখিয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক:
গেল জুলাই মাসের সার্বিক পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে জেলার শ্রেষ্ঠ থানা, শ্রেষ্ঠ মাদক উদ্ধারকারী অফিসার এবং শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে প্রতিটি ক্ষেত্রেই মনোনীত হয়েছেন উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী।
সোমবার কক্সবাজার জেলা পুলিশ কর্তৃক আয়োজিত মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান (সদ্য পদোন্নতিপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল ডিআইজি)-এর হাত থেকে শ্রেষ্ঠত্বের ক্রেস্ট গ্রহণ করেন তিনি।
প্রতিটি ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠ হওয়ায়  উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলীকে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানানো হয়।
ওই সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, পিবিআই, সিআইডির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, কক্সবাজার জেলার  অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, প্রত্যেক সার্কেল এবং জেলার প্রত্যেক থানার অফিসার ইনচার্জবৃন্দ।
উল্লেখ্য, ইয়াবা সম্রাট নামে খ্যাত রোহিঙ্গা  শফিউল্লাহকে গত ৩ জুলাই  উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ মোহাম্মদ আলীর নেতৃত্বে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারের পর তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ গভীর রাতে উখিয়ার পাতাবাড়ি পাহাড়ি এলাকা থেকে ৬০ লাখ টাকা মূল্যের ২০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করে পুলিশ। পরে শফিউল্লাহ পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেন, তিনি নিজেই প্রতি মাসে ৯০ থেকে ১২০ কোটি টাকার দামের ৩০ থেকে ৪০ লাখ ইয়াবা মিয়ানমার থেকে নানান কৌশলে উখিয়ার আশ্রয়শিবিরে নিয়ে আসেন। পরে আশ্রয়শিবির থেকে এসব ইয়াবা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করতেন তিনি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।