২৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ১৪ পৌষ, ১৪৩২ | ৮ রজব, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  অসহায় শিশুদের জন্য শীতকালীন বস্ত্র উপহার দিল স্টুডেন্টস’ প্ল্যাটফর্ম   ●  মানবিক কাজে বিশেষ অবদান; হাসিঘর ফাউন্ডেশনকে সম্মাননা প্রদান   ●  দুই দিন ধরে নিখোঁজ প্রবাল নিউজের প্রতিবেদক জুয়েল হাসান, থানায় জিডি   ●  গ্রামে গ্রামে আনন্দের স্রোত   ●  সিবিআইউ’র আইন বিভাগের ১৭তম ব্যাচের বিদায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  ক্ষোভ থেকে হত্যার ছক আঁকেন অপরাধী চক্র   ●  রামুর ধোয়াপালংয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী অপহরণ : ৩ লাখ টাকা ও মোবাইল লুট   ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন

জেলাব্যাপী কদর বাড়ছে শান্তির প্রতীক হাতপাখার!

ha
বসন্তের গরমের ছোঁয়ায় জেলাজুড়ে ব্যাপক আকারে কদর বাড়ছে দিন দিন শাস্তির প্রতীক হাতপাখার। গরম আর লোডশেডিং মিলে দুর্বিষহ পরিস্থিতিতে একটু শান্তি দেয় হাতপাখা। আর জেলার বিভিন্ন উপজেলায় হাত পাখার চাহিদা বর্তমান সময়ে বাড়ছে। জানা যায়, জেলার আট উপজেলা তথা পেকুয়া, চকরিয়া, মহেশখালী, কুতুবদিয়া, উখিয়া, টেকনাফ, রামু ও কক্সবাজার সদরের প্রত্যন্ত গ্রামগঞ্জে সব বয়সী নারী পুরুষদের মাঝে হাতপাখার কদর দ্বিগুন আকারে বেড়েই চলছে চলতি সময়ে। জেলার বিভিন্ন উপজেলার নানা স্থানে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী তালপাতার পাখা তৈরী করছে বলেও জানা যায়। ঐসব গ্রামে হাত পাখার শিল্পীরা দীর্ঘদিন ধরে এই তালপাতার হাত পাখা তৈরীর পাশাপাশি কাপড়ের পাখা তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করে চলছে বলেও একাধিক সূত্রে প্রকাশ। আবার নানা উপজেলার বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলের মেয়েরা বাড়ীর আঙ্গিনায় বসে বসে দল বেঁধে হরেক রকম কাপড়ের উপর নকশা করে নকশীকাঁথার হাতপাখা তৈরী করে সদরের ঐতিহ্যবাহী ঈদগাঁও বাজার সহ জেলার বিভিন্ন হাট বাজারে বিক্রি করতে দেখা যায়। তবে হাতপাখার সাইজ অনুসারে দাম নিচ্ছে বিক্রেতারা। একাধিক নক্শীকাথার তৈরী করা হাতপাখার শিল্পিদের মতে, পৃষ্ঠপোষকতা পেলেই দেশে অর্থনীতিতে এই শিল্পের চাহিদা বাড়বে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।