১৭ অক্টোবর, ২০২৫ | ১ কার্তিক, ১৪৩২ | ২৪ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

কমান্ডার আতাউল্লাহসহ ১৮ রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী আটক

বিশেষ প্রতিবেদকঃ রোহিঙ্গা কমান্ডার আতাউল্লাহসহ ১৮ জনকে আটক করেছে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ।
শুক্রবার দিবাগত রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কের লিংক রোড থেকে তাদের আটক করা হয়।
তাদের মধ্যে রয়েছেন- আবদুল জলিলের ছেলে কমান্ডার রশিদুল্লাহ, আবদুস শুকুরের ছেলে ইউনুস, রফিক ও লিয়াকত আলী।
রোহিঙ্গা শিবিরে এই দলটির সশস্ত্র সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরেই প্রতিপক্ষকে খুন-খারাবি, ছিনতাই, রাহাজানি, রোহিঙ্গা নারীদের ধর্ষণ ও অপহরণপূর্বক মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনায় জড়িত রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আটক রোহিঙ্গাদের কক্সবাজার সদর মডেল থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
আটক রোহিঙ্গারা বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে কুতুপালং শিবির থেকে একটি মাইক্রোবাস রিজার্ভ করে রাতে বের হয়ে পড়ে। তারা কৌশলে প্রত্যাবাসন বিরোধী কর্মকান্ড চালিয়ে আসছিল।
রোহিঙ্গাদের অভিযোগ, পুলিশের হাতে আটক হওয়া রোহিঙ্গাদের কারনেই সাধারণ রোহিঙ্গারা দেশে ফিরতে পারছে না। আতাউল্লাহ নামের একজন কথিত কমান্ডার এসব রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের প্রধান নেতা হিসাবে কাজ করে থাকেন।
জানা গেছে, রোহিঙ্গা এই দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী দলের সদস্যদের মনোবল চাঙ্গা করার জন্য ঈদ উপলক্ষে প্রত্যেককে ২০/২৫ হাজার টাকা করে ঈদ বখশিস দেওয়া হয়েছে। এ টাকায় তারা ঈদ উপলক্ষে এদেশের মানুষের মতো করেই শিবির থেকে বের হয়ে মাইক্রোবাস রিজার্ভ করে বেড়াতে বের হয়।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ ফরিদ উদ্দিন খন্দকার জানান, রাতের বেলায় মাইক্রো নিয়ে তারা কোথায় যাচ্ছে? তা তদন্ত করা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদে বের করা হবে আসল রহস্য।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।