১৮ নভেম্বর, ২০২৫ | ৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ২৬ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  উখিয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আবুল কাশেমের ইন্তেকাল   ●  উখিয়ায় নিখোঁজের ৪দিনেও সন্ধান মেলেনি শিশু নুরশেদের   ●  উখিয়ায় প্রায় ৫ কোটি টাকার ইয়াবাসহ বাহক আটক, অধরা মাদক সম্রাট ছোটন ও মামুন   ●  ১৩ নভেম্বরকে ঘিরে কক্সবাজারে সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী   ●  কক্সবাজার ৪আসনঃ প্রার্থী চুড়ান্ত, তবুও মনোনয়ন বঞ্চিত আবদুল্লাহর সমর্থকদের বিক্ষোভ   ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত

কক্সবাজার ফিশারঘাট অবতরণ কেন্দ্রের ভবন হেলে পড়েছে

 Cox's Bazar Fishery Ghat

 কক্সবাজার শহরের ফিশারীঘাট অবতরণ কেন্দ্রের ভবনটি বাঁকখালী নদীর দিকে হেলে পড়েছে।

ভবনটির উত্তরের অংশ সোমবার রাত আটটার দিকে পূর্বের দিকে হেলে যায়।

স্থানীয়রা জানান, এ ঘটনায় কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আলী হোসেনসহ প্রশাসনিক কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্য ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে রয়েছেন। একই সঙ্গে ভবনের পাশ থেকে ট্রলার ও অন্যান্য জিনিসপত্র সরিয়ে নেওয়া ও ভবনের কিনারে লোকজন না যাওয়ার জন্য নিদের্শ প্রদান করা হয়েছে।

স্থানীয় মৎস্য ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আবদুল্লাহ জানান, ব্যবসায়ীরা আশঙ্কা করছেন ভবনটি রাতের মধ্যে নদীতে ধ্বসে পড়তে পারে। কারণ রাতে জোয়ারের পানির উচ্চতা বাড়বে। ফলে স্রোতের টানে তা নদীর গভীরে তলিয়ে যেতে পারে।

কক্সবাজার ফায়ার সার্ভিসের অপারেশন কর্মকর্তা আবদুল মজিদ জানান, তারা ভবনটি নিয়ে কি করা যায় তা দেখছেন। পরে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন বলে জানান।

কক্সবাজার মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক শরীফুল ইসলাম জানান, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি) কর্তৃক কক্সবাজারের এই মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের এ ভবনটি ১৯৮৮ সালে নিমার্ণ করা হয়েছিল। এ ভবনটিকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারের সকল প্রকার মাছ ধরার ট্রলার থেকে মাছ খালাস করা হতো। ২০১২ সালে বর্ষায় নদীর স্রোতের আঘাতে ভবনটির বিভিন্ন অংশে ফাটল দেখা দেয়। তখন থেকে এটি ঝুঁকিপূর্ণ হলেও তার সকল কার্যক্রম চলে আসছিল। পরবর্তীতে সেটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। এদিকে, সোমবার তা হেলে যায়। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আলী হোসেন  বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে মঙ্গলবার সকালে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। রাতের মধ্যে এটি ধ্বসে পড়লে করার কিছু নেই।’

 

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।