১৫ নভেম্বর, ২০২৫ | ৩০ কার্তিক, ১৪৩২ | ২৩ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  উখিয়ায় নিখোঁজের ৪দিনেও সন্ধান মেলেনি শিশু নুরশেদের   ●  উখিয়ায় প্রায় ৫ কোটি টাকার ইয়াবাসহ বাহক আটক, অধরা মাদক সম্রাট ছোটন ও মামুন   ●  ১৩ নভেম্বরকে ঘিরে কক্সবাজারে সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী   ●  কক্সবাজার ৪আসনঃ প্রার্থী চুড়ান্ত, তবুও মনোনয়ন বঞ্চিত আবদুল্লাহর সমর্থকদের বিক্ষোভ   ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!

কক্সবাজারে ৫০ হাজার জেলে যাত্রা করেছে বঙ্গোপসাগরে

received_1819527368305496
কক্সবাজার জেলা উপকুলের প্রায় ৫০ হাজার জেলে যাত্রা করেছে বঙ্গোপসাগরে। ২২ দিনের সরকারী নিষেধাজ্ঞা শেষে ৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে আবারো শুরু হয়েছে মাছ ধরা।
এছাড়া উপকুলের আরো অন্তত ২৫ হাজার জেলে সাগরে যেতে অপেক্ষা করছেন। শুক্রবার যেকোন মহুতেই তারা রওনা দেবেন।
কক্সবাজারের ফিশারীঘাট মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই অসংখ্য ট্রলার সাগরে রওয়ানা দিয়েছেন। আবার অনেকেই শুকনো রসদপত্র ও রবফ ভর্তি করে যাত্রার প্রস্তুতি নিচ্ছে। মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ও জেলে পরিবারে চলছে ব্যস্ততা।
কক্সবাজার জেলা ফিশিং ট্রলার মালিক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, জেলায় প্রায় ৫ হাজার মাছ ধরার ট্রলার রয়েছে। এরমধ্যে বিহিন্দি জালের ট্রলার সমুদ্র উপকূলের কাছাকাছি এবং ইলিশ জালের ট্রলার গভীর সাগরে মাছ ধরে। আর এসব ট্রলারের প্রতিটিতে ১৬ থেকে ২২ জন করে জেলে রয়েছে। বর্তমানে এসব ট্রলারের জেলেরা সাগরে যাত্রা শুরু করেছেন। শুধু কক্সবাজার জেলায় রয়েছে অন্তত অর্ধলক্ষাধিক জেলে।
ফিশারীঘাট মৎস্য ব্যবসায়ী ঐক্য সমবায় সমিতির সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জয়নাল আবেদীন সহ স্থানীয় মৎস্য ব্যবসায়ীরা জানান, কক্সবাজারের উপকূলবর্তী সমুদ্রে বিহিন্দি জাল বা ‘খুঁড়ি জালের’ ট্রলারগুলো মাছ ধরে দিনে গিয়ে দিনেই কুলে ফিরে আসে। মূলত এসব ট্রলারগুলো সাগর থেকে এক প্রকার চিংড়ি ধরে। যাকে স্থানীয় ভাষায় ‘করত্যা ইছা’ বলা হয়। সেসাথে এই ট্রলারের জালে আরো ধরা পড়ে রূপচান্দা, ছুরি, ফাইস্যা, মাইট্টা মাছ, লইট্টাসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ। তবে এসব ট্রলারেও ছোট ছোট ইলিশ ধরা পড়ে। আবার এক সপ্তাহ বা পক্ষকালের রসদ নিয়ে সাগরে যাওয়া ট্রলারগুলো ইলিশসহ অন্যান্য বড় প্রজাতির মাছ ধরেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।