
বৃহস্পতিবার প্রথমবারের মতো প্রায় দু’ঘণ্টা তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে মেঘালয় পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ।
পুলিশেরই কয়েকটি অসমর্থিত সূত্রে জানা গেছে গোয়েন্দাদের তিনি জানিয়েছেন যে তাঁকে কোনও একটা জায়গায় ঘুপচি ঘরে রাখা হয়েছিল প্রায় দুমাস। তারপর বেশ কয়েকবার গাড়ী বদল করে শিলংয়ে নিয়ে আসা হয়।
গোয়েন্দাদের জেরা আর মি. আহমেদ নিজে আত্মীয়দের যা বলেছেন তার মধ্যে বেশ মিল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। এর আগে মি. আহমেদের দুজন আত্মীয় দুপুরবেলা তাঁর সঙ্গে দেখা করে খাবার আর পোশাক দিয়ে এসেছেন। তার সাথে কথাবার্তাও হয়েছে। মি. আহমেদকে উদ্ধৃত করে ওই আত্মীয়রা জানান যে ৬২ দিন তিনি বন্দী অবস্থায় কাটিয়েছেন। কোথায় ছিলেন, সেটা বলতে পারেন নি। তার পরে চোখ বেঁধে বেশ কয়েকবার গাড়ী বদল করে নিয়ে আসা হয় যে জায়গাটাতে, সেটা মি. আহমেদ নিজেই খোঁজ করে জানতে পারেন যে শিলংয়ের গল্ফ লিংক এলাকা।
পুলিশ যদিও এতদিন দাবী করে আসছিল তারা স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে খবর পেয়ে মি. আহমেদকে হেফাজতে নেয়। তবে সালাউদ্দিন আহমেদ এদিন আত্মীয়দের জানিয়েছেন যে তিনি নিজেই পুলিশের কাছে গিয়েছিলেন। আর হাসপাতালের চিকিৎসকেরা বলছেন তিনি মোটের ওপর সুস্থই আছেন। তবে কিডনি আর চর্মরোগের একটা সমস্যা দেখা দিয়েছে। এখন তার চিকিৎসা চলছে।
২০২১ ফেব্রুয়ারি ০৮ ০৮:৩১:১১
২০২০ জুলাই ২৮ ০৬:০২:৪৫
২০২০ জুন ২৭ ১১:১৮:৫৪
২০২০ জুন ২২ ১২:৫৩:২৯
২০২০ মে ২৯ ০৫:৫৩:৩৫
২০২০ মে ০৯ ০১:০৫:২৩
২০২০ মে ০৭ ০৫:০৩:৩০
২০২০ মে ০৫ ১১:৫৩:৩৯
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।