১৭ নভেম্বর, ২০২৫ | ২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ২৫ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  উখিয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আবুল কাশেমের ইন্তেকাল   ●  উখিয়ায় নিখোঁজের ৪দিনেও সন্ধান মেলেনি শিশু নুরশেদের   ●  উখিয়ায় প্রায় ৫ কোটি টাকার ইয়াবাসহ বাহক আটক, অধরা মাদক সম্রাট ছোটন ও মামুন   ●  ১৩ নভেম্বরকে ঘিরে কক্সবাজারে সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী   ●  কক্সবাজার ৪আসনঃ প্রার্থী চুড়ান্ত, তবুও মনোনয়ন বঞ্চিত আবদুল্লাহর সমর্থকদের বিক্ষোভ   ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত

উখিয়ায় সন্ত্রাসী হামলার শিকার গৃহবধু

উখিয়া প্রতিনিধি ॥ কক্সবাজারের উখিয়ায় সন্ত্রাসীর হামলার শিকার হয়েছে সুমা বড়–য়া নামে এক গৃহবধু। ১৪ আগস্ট (শনিবার) সকালে হলদিয়াপালং ইউনিয়নের দক্ষিণ ক্লাশপাড়া গ্রামে ন্যাক্কারজনক এ ঘটনাটি ঘটেছে। এ ঘটনায় আহত সুমা বড়–য়া বাদী হয়ে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে উখিয়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে।
অভিযোগে প্রকাশ যাতায়াতের রাস্তার সীমানা সংক্রান্ত বিষয়ে নিষ্পত্তির জন্য হলদিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ শাহ আলমের প্রতিনিধি মুনির আহমদ চৌধুরী ও ইউ.পি সদস্য শাহজাহান চৌধুরী ১৩ আগস্ট সরেজমিনে গিয়ে রাস্তার সীমানা নির্ধারণ করে দেয়। এতে সন্ত্রাসীরা ক্ষান্ত না হয়ে পরদিন সকালে সংঘবদ্ধ হয়ে একযোগে সন্ত্রাসী হামলা চালায়। এ হামলায় বিপ্লব বড়–য়ার স্ত্রী সুমা বড়–য়া ও মৃত নির্মল বড়–য়ার ছেলে মিন্টু বড়–য়া মারাত্মক জখমী হয়।
হামলাকারীরা হলো সুবধন বড়–য়ার ছেলে বিধু বড়–য়া প্রকাশ মুনিয়া, মেধু বড়–য়া প্রকাশ টনাইয়া ও নিপু বড়–য়ার ছেলে টিসু বড়–য়া, খোকন বড়–য়ার ছেলে বাপ্পু বড়–য়া রুবেলসহ সংঘবদ্ধ দল। হামলাকারী সন্ত্রাসীরা স্থানীয় বিচার শালিস কিছুই মানে না। এরা উশৃঙ্খল ও সন্ত্রাসীর প্রকৃতির লোক। মারাত্মক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হইয়া সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের কারণে অভিযুক্ত বিধু বড়–য়া প্রকাশ মুনিয়া’র বিরুদ্ধে গত ২০১৫ সালের ২৬ নভেম্বর উখিয়া থানায় লিখিত অভিযোগ করে বৌদ্ধ মহাশ্মশান ও বোধিজ্ঞান ভাবনা কেন্দ্র পরিচালনা কমিটি এবং ৬ সমাজের মানুষ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো: আবুল মনসুর জানান, গৃহবধু হামলার শিকারের বিষয়ে এখনো লিখিত কোন অভিযোগ পায়নি। অভিযোগ পেলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।