২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ১০ পৌষ, ১৪৩২ | ৪ রজব, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  সিবিআইউ’র আইন বিভাগের ১৭তম ব্যাচের বিদায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  ক্ষোভ থেকে হত্যার ছক আঁকেন অপরাধী চক্র   ●  রামুর ধোয়াপালংয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী অপহরণ : ৩ লাখ টাকা ও মোবাইল লুট   ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন   ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা   ●  ইয়াবার কথোপকথন ভাইরাল হওয়া ডালিম এখনো অধরা   ●  বৃত্তি পরীক্ষায় বিশেষ গ্রেড পেল খরুলিয়ার রোহান

উখিয়ার প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী ফরিদ আহম্মদ চৌধুরীর তৃতীয় মৃত্যু বার্ষিকী আজ

২০১৯ সালের ৩ মে ব্যাংকক এয়ারপোর্টে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুর ৩ দিন পর ৬ মে তাকে চৌধুরী পাড়ার পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। মাত্র ৬৩ বছর বয়সে মরণব্যাধী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

ফরিদ আহম্মদ চৌধুরী ফুসফুসে ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য ওই বছরের ২৭ এপ্রিল ভারতের দিল্লীর পার্শ্ববর্তী হারিয়ানা প্রদেশে অবস্থিত মেদান্ডা হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা: অশোক বেদ ও ডা: জয়তির তত্বাবধানে ৫ দিন আইসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে তাকে চিকিৎসা দেন। ডাক্তাররা সর্বশেষ পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ শেষে তার শারীরিক অবস্থার উন্নতির কোন সম্ভাবনা নেই জানিয়ে তাকে দ্রুত সময়ে বাংলাদেশে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। ৩ মে দিল্লী থেকে ব্যাংকক হয়ে তাকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার পথে ব্যাংকক এয়ারপোর্টে ৪ টা ৪৫ মিনিটে তার মৃত্যু হয়।

ফরিদ আহম্মদ চৌধুরী উখিয়ার রুমখা চৌধুরী পাড়া গ্রামের ঐতিহ্যবাহী চৌধুরী পরিবারে জম্মগ্রহণ করেন। ব্যক্তিজীবনে তিনি সৎ, বিনয়ী, বন্ধুবৎসল ও অমায়িক লোক হিসাবে সবার কাছে সমান জনপ্রিয় ছিলেন। স্বনামখ্যাত চিত্রশিল্পী ফরিদ আহম্মদ চৌধুরী একজন মেধাবী সংগঠক ছিলেন। তিনি অভিবক্ত হলদিয়া ৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক, ৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের তিন মেয়াদে সভাপতিসহ দীর্ঘ ৩০ বছর সাংগঠনিক কর্মকান্ডে সক্রিয় থেকে দায়িত্বপালন করেন।

তিনি উখিয়া কোটবাজার অভিলাষ খেলাঘর আসর ও উখিয়া আর্টক্লাবের প্রতিষ্ঠা সভাপতি ছিলেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। মৃত্যুকালে ফরিদ আহম্মদ চৌধুরী স্ত্রী, ৭ পুত্র ও দুই কন্যা সন্তান রেখে যান।

পরিবারের পক্ষে মরহুমের মেঝসন্তান সাংবাদিক রাসেল চৌধুরী মরহুম পিতার জন্য সকলের কাছে দোয়া কামনা করেছেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।