১৪ নভেম্বর, ২০২৫ | ২৯ কার্তিক, ১৪৩২ | ২২ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ১৩ নভেম্বরকে ঘিরে কক্সবাজারে সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী   ●  কক্সবাজার ৪আসনঃ প্রার্থী চুড়ান্ত, তবুও মনোনয়ন বঞ্চিত আবদুল্লাহর সমর্থকদের বিক্ষোভ   ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ

ঈদগাঁওতে মৌসুমী রোগের প্রকোপ বাড়ছে

index
আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে ঈদগাঁওতে নানা মৌসুমী রোগের প্রকোপ বাড়ছে। দিনে গরম ভাব আর রাতে ঠান্ডা- আবহাওয়ার এমন বৈপরিত্যে বাড়ছে রোগাব্যাধির প্রকোপ।  নানা বয়সী মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে জ্বর, সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্ট রোগে। এর সাথে রয়েছে পেটের পীড়া ডায়রিয়া আমাশয়। বিশেষ করে শিশুরা এ সব রোগে বেশী আক্রান্ত হচ্ছে। ফলে হাসপাতাল, ক্লিনিক ও চিকিৎসকদের প্রাইভেট চেম্বারে প্রতিদিন রোগীর চাপ বাড়ছে অস্বাভাবিক ভাবে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রায় মাস খানেক ধরে আবহাওয়াগত কারনে বৃহত্তর ঈদগাঁও’র বিভিন্ন এলাকায় নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে নানান বয়েসী লোকজন। এসব রোগের মধ্যে সর্দি, কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়া ও শ্বাস কষ্ট অন্যতম। অনেকের মতে, এই রোগে আক্রান্ত হলে দীর্ঘদিন ঔষধ সেবন করেও রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় না সহজে। সর্দি, কাশি ও হাঁচি নিয়ে আনেক সময় বিব্রতবোধ ও হতে হয় অনেকের কাছে। এর সাথে রয়েছে পেটের পীড়া যেমন ডায়রিয়া ও আমাশয়। এসব রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রতিদিন অসংখ্য রোগী চিকিৎসার জন্য ভীড় করছে ঈদগাঁও’র সরকারী স্বাস্থ্য কেন্দ্র সহ বেসরকারী ক্লিনিক গুলোতে। আগত রোগীদের মধ্যে শিশুর সংখ্যাই বেশী। দিনে গরম রাতে ঠান্ডা জনিত কারনে মৌসুমী রোগের  সৃষ্টি বলে জানা গেছে। এছাড়া রাস্তা ঘাটের ধুলাবালির কারণেও এসব রোগের প্রকোপ দেখা দিতে পারে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। ককসবাজার সরকারী মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক ডাক্তার কামরুল আজাদ জানান, দিনে গরম ভাব আর রাতে অতিরিক্ত ঠান্ডা জনিত কারনে প্রতি বছর এসব রোগের প্রকোপ দেখা দেয়। তবে এ সব তেমন সমস্যা নয়। প্রাথমিক চিকিৎসাতেই এ গুলো ছেড়ে যায়। আবার অনেকের ঔষধ নাখেলেও এ সব রোগ ছেড়ে যায়। তাছাড়া ধুলাবালি থেকে সতর্ক থাকলেও অনেক অনেক ক্ষেত্রে এসব রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আবার অনেক সময় সতর্ক না থাকলে একটি সাধারণ রোগই জটিল হয়ে উঠতে পারে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।