৩ মে, ২০২৫ | ২০ বৈশাখ, ১৪৩২ | ৪ জিলকদ, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  শ্রমিক দিবসে সামাজিক সংগঠন “মানুষ” এর ভিন্নধর্মী উদ্যোগ   ●  বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী ২৯ এপ্রিল   ●  লুৎফুর রহমান কাজলের মা সাবেক এমপি সালেহা খানমের ইন্তেকাল করেছেন   ●  টেকনাফে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে ডাকাতদলের গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ১   ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন

৪০ জেলায় নির্মিত হবে ৪০০ ‘মুজিব কেল্লা’

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব শাহ কামাল বলেন, উপকূলীয় এলাকা ও বন্যাপ্রবণ এলাকার জন্য ৪০০টি ‘মুজিব কেল্লা’ (আশ্রয়কেন্দ্র) নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

বৃহস্পতিবার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। ১০ মার্চ দেশব্যাপী জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস পালন উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

এতে উপস্থিত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের মহাপরিচালক রিয়াজ আহমেদ প্রমুখ।

শাহ কামাল বলেন, ১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর সমুদ্র উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানা প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ে প্রায় ১০ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন। ওই সময় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নির্বাচনী প্রচারণা বন্ধ রেখে ছুটে গিয়েছিলেন বিপন্ন অসহায় মানুষের পাশে। এরপর ১৯৭৩ সালের জুলাইয়ে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) গঠন করেছিলেন তিনি।

ওই কর্মসূচির আওতায় বন্যাকবলিত ১৯টি জেলার ১৯৯টি স্থান মাটি দিয়ে ভরাট করে উঁচু করে আশ্রয় স্থান নির্মাণ করা হয়েছিল। সেসব স্থানে মানুষের পাশাপাশি পশুও বন্যার সময় আশ্রয় গ্রহণ করতো। সে আশ্রয়স্থানগুলোই স্থানীয় লোকজন ‘মুজিব কেল্লা’ নামে ডাকতেন।

তিনি আরো জানান, বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমাদের মন্ত্রণালয় একটা প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এ প্রকল্পের আওতায় ৪০টি জেলার দুর্যোগপ্রবণ অঞ্চলে মোট ৪০০টি আধুনিক ‘মুজিব কেল্লা’ নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।