১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৩১ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২২ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি অর্জন সম্ভব: অর্থমন্ত্রী

আগামী ২০৩০ সালের মধ্যেই বাংলাদেশে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন করা সম্ভব হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত।

রবিবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে দু’দিনব্যাপী সাংবাদিক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনকালে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন। প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে ইন্টার প্রেস সার্ভিস এবং ইউএন ফাউন্ডেশন।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দারিদ্র্যমুক্ত করার ক্ষেত্রে দেশ ইতোমধ্যে অনেক ধাপ এগিয়ে গেছে। দীর্ঘস্থায়ী ভাবে দারিদ্র মোকাবিলা করা হচ্ছে। ফলে দেশ দারিদ্রমুক্ত হতে বেশি সময় লাগবে না।’

জলবায়ু সমস্যা আমাদের দেশের জন্য অনেক ক্ষতিকর উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে উপকূলীয় এলাকায় খরা ও ভাঙনের সৃষ্টি হচ্ছে। এসব প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেশে দারিদ্র্য বাড়াবে।’

জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য উন্নত দেশগুলোকেই দায়ী করে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য আমরা দায়ী না। চীন ও ভারত কার্বন-ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ করছে অথচ আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। এছাড়াও জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় উন্নত দেশগুলোর দেওয়া ক্ষতিপূরণ পর্যাপ্ত নয়।’

এসডিজির ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা হলো- সব ধরনের দারিদ্র্য দূর করা, খাদ্য নিরাপত্তা, সবার জন্য সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা, শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত করা, জেন্ডার সমতা অর্জন, সবার জন্য নিরাপদ পানি, সবার জন্য জ্বালানি বা বিদ্যুতের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা, স্থিতিশীল ও অংশগ্রহণমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, স্থিতিশীল শিল্পায়ন, আন্তঃরাষ্ট্র বৈষম্য বিলোপ, মানব বসতি ও শহরগুলোকে নিরাপদ, উৎপাদন ও ভোগ কাঠামোর স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা, জলবায়ু পরিবর্তন, সম্পদের সঠিক ব্যবহার, স্থলভূমির জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, ন্যায়বিচার ও বৈশ্বিক অংশীদারিত্বে স্থিতিশীলতা আনা৷

কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অর্থনীতিবিদ কাজী খলিকুজ্জামান আহমেদ, ইন্টার প্রেস সার্ভিসের মহাপরিচালক ফারহানা হক রহমান, আইপিএস’এর দক্ষিণ এশীয় বিষয়ক প্রতিনিধি শহিদুজ্জামান প্রমুখ।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।