১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৪ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা

সেনানিবাস এলাকায় আইন লঙ্ঘনের সর্বোচ্চ শাস্তি ২০ হাজার টাকা

সেনানিবাস এলাকায় মাতলামি, খোলা মাংস বহন, মল-মূত্র ত্যাগসহ উপদ্রব সৃষ্টি হয় এমন কাজের জন্য সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান রেখে সেনানিবাস আইন ২০১৬ এর খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদসচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, এটা ১৯২৪ সালের আইন। ৯৩ বছরের পুরনো এ আইনে শাস্তিযোগ্য কাজের জন্য জরিমানার বিধান ছিল। তবে এর পরিমাণ খুবই সামান্য থাকায় এ আইনের খসড়ায় জরিমানার পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে।

তিনি জানান, সেনানিবাস আইনের কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে আগে ১ টাকা জরিমানা করার নিয়ম ছিল। সংশোধনী অনুযায়ী, ক্যান্টনমেন্ট এলাকার কোনো আইন ভাঙলে ১ টাকার পরিবর্তে কমপক্ষে ৫০০ টাকা জরিমানা দিতে হবে। মন্ত্রিপরিষদসচিব বলেন, ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় কেউ বাড়ি নির্মাণ করতে চাইলে তা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করতে হবে। এর মধ্যে কাজ শেষ না হলে সর্বোচ্চ পাঁচবার সময় বাড়ানো যাবে। তবে প্রত্যেকবারের জন্য ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা দিতে হবে।

এ ছাড়া, বাংলাদেশ ও সান ম্যারিনোর মধ্যে কূটনীতিক সম্পর্ক স্থাপনের লক্ষ্যে এগ্রিমেন্ট বিটুইন দ্য রিপাবলিক অব সানমেরিনো অ্যান্ড পিপলস রিপাবলিক অব বাংলাদেশ অন দ্য স্ট্যাবলিশমেন্ট অব ডিপ্লোমেটিক রিলেশনস এর খসড়ার সমর্থন প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রসঙ্গত, সান মেরিনো ইতালির ভেতরে অবস্থিত একটি দ্বীপরাষ্ট্র। এর আয়তন ৬১ হাজার বর্গমাইল। দেশটির জনসংখ্যা ৩০ হাজার এবং মাথাপিছু আয় ৫৫ হাজার ৪৫০ ডলার। দেশটির ৪০ ভাগই শিল্প কারখানা, আর ৬০ ভাগ সার্ভিস সেক্টর।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।