২৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ১৪ পৌষ, ১৪৩২ | ৮ রজব, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  অসহায় শিশুদের জন্য শীতকালীন বস্ত্র উপহার দিল স্টুডেন্টস’ প্ল্যাটফর্ম   ●  মানবিক কাজে বিশেষ অবদান; হাসিঘর ফাউন্ডেশনকে সম্মাননা প্রদান   ●  দুই দিন ধরে নিখোঁজ প্রবাল নিউজের প্রতিবেদক জুয়েল হাসান, থানায় জিডি   ●  গ্রামে গ্রামে আনন্দের স্রোত   ●  সিবিআইউ’র আইন বিভাগের ১৭তম ব্যাচের বিদায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  ক্ষোভ থেকে হত্যার ছক আঁকেন অপরাধী চক্র   ●  রামুর ধোয়াপালংয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী অপহরণ : ৩ লাখ টাকা ও মোবাইল লুট   ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন

সবদল ঐকমত্যে পৌঁছলে নির্বাচনে সেনা মোতায়েন: ইসি

সব রাজনৈতিক দল ঐকমত্যে পৌঁছলে কমিশন আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিষয়টি পজেটিভলি দেখবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মোহাম্মদ আাব্দুল্লাহ্। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে রোববার বিকেলে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন ইসি সচিব।

সম্প্রতি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক আলোচনা সভায় বলেছেন, ‘আগামী সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী থাকবে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে।’

তার এ বক্তব্যের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘এই অবস্থানটা নিয়ে কমিশনে আলোচনা করতে হবে। আমার ধারণামতে কোনো সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি ছাড়া, বিশেষ করে সাধারণ নির্বাচন যেই আঙ্গিকেই হোক, যেই ক্যাপাসিটিতে হোক- তারা মাঠে ছিল। পুরো কমিশন এটা আলোচনা ছাড়া, রাজনৈতিক দল যারা আছে তাদের সাথে আলোচনা করা ছাড়া এই পর্যায়ে সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না। সিদ্ধান্তটি নিতে সময় লাগবে। ল অ্যান্ড ফোর্স এজেন্সির যে সংজ্ঞা দেওয়া আছে, সেখানে তালিকায় যারা আছেন, আমার ধারণা তারাই পর্যাপ্ত। যেকোনো সিদ্ধান্ত তারাই নিতে পারবে।’

সচিব বলেন, এ বিষয়ে যদি সবদলের সকলে ঐকমত্যে থাকে যে সেনা বাহিনী ল অ্যান্ড ফোর্সের আওতায় নিয়ে আসবে সেই ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন পজিটিভলি চিন্তা করবে।

প্রচলিত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বিশেষ করে পুলিশ সদস্যরা যদি নির্বাচনে বিতর্কিত হয়, ভোটকেন্দ্রে থেকে নির্বাচনকে বিতর্কিত করে তাহলে তাদের বিষয়ে আপনাদের সব চাইতে বড় কনসার্ন কি হবে জানতে চাইলে সচিব বলেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করলে প্রজাতন্ত্রের যত নির্বাহী বিভাগ আছে নির্বাচন কমিশনে তাদের চাকুরি ন্যস্ত বলে গণ্য হবে। নির্বাচন কর্মকর্তা বিশেষ বিধান আইন ১৯৯১ অনুসারে এটি হবে। এই আইনে কমিশনকে ক্ষমতা দেওয়া আছে। কেউ যদি দায়িত্বপালনকালে শৈথিল্য প্রদর্শন করে এবং যদি ইনটেনশনালি কোনো অ্যাক্ট করে তাহলে সেটি অপরাধ বলে গণ্য হবে। আমি দৃঢ়তার সাথে বলতে পারি নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা নেবে।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার জন্য বর্তমান কমিশন যেকোনো শক্ত পদক্ষেপ নিতে পিছপা হবে না। সেই ধরণের আইনগত ভিত্তি এবং শক্তি কমিশনের আছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।