১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৩ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৫ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

বিশ্ব প্রবীণ দিবস আজ

কক্সবাজার সময় ডেস্কঃ বিশ্ব প্রবীণ দিবস আজ (১ অক্টোবর)। বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও এই দিবসটি পালন করা হবে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে।

এবারে দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ভবিষ্যৎ অগ্রসরে : সমাজে প্রবীণদের দক্ষতা, অবদান এবং অংশগ্রহণ নিশ্চিত করুন’। প্রবীণ দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

১৯৯০ সালে জাতিসংঘ প্রতিবছর পহেলা অক্টোবর আন্তর্জাতিক দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয়। প্রবীণদের সুরক্ষা এবং অধিকার নিশ্চিতের পাশাপাশি বার্ধক্যের বিষয়ে বিশ্বব্যাপী গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ১৯৯১ সাল থেকে এ দিবসটি পালন করা শুরু হয়।

বাণীতে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বলেন, ‘ব্যক্তি, সমাজ ও জাতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রবীণদের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। তাই প্রবীণদের মৌলিক ও মানবিক অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি। পাশাপাশি তারা যাতে সুখ-শান্তিতে এবং মর্যাদার সঙ্গে বেঁচে থাকতে পারেন, সে লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন।’

তিনি আরও বলেন, ‘বার্ধক্যের বাস্তবতাকে অস্বীকার করার উপায় নেই। স্বাভাবিক নিয়মেই একদিন প্রবীণত্বকে বরণ করতে হয়। প্রবীণদের নানা সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও সমাজ গঠনমূলক কার্যক্রমে অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করা গেলে, তারা সুস্থ ও স্বাভাবিকভাবে জীবনযাপন করতে পারবেন। সাথে-সাথে জাতীয় উন্নয়নও ত্বরান্বিত হবে।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক বাণীতে বলেছেন, ‘জীবনসায়াহ্নে মর্যাদার সঙ্গে প্রবীণদের পরিচর্যা ও কল্যাণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা রাষ্ট্র, পরিবার তথা সমাজের অবশ্য কর্তব্য।’

প্রবীণদের সার্বিক কল্যাণে সরকারের নানামুখী কর্মসূচি বাস্তবায়নের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সরকার বয়স্কভাতা কর্মসূচি চালুর পাশাপাশি জাতীয় প্রবীণ নীতিমালা ২০১৩ এবং বাবা-মার ভরণপোষণ আইন ২০১৩ প্রণয়ন করেছে।’

তিনি বলেন, ‘প্রবীণদের স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাসেবা উন্নয়নের পাশাপাশি সামাজিক নিরাপত্তার প্রতিটি খাতে বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া, প্রবীণ উন্নয়ন ফাউন্ডেশন গঠনের মাধ্যমে প্রবীণসেবা কর্মসূচি আরও গতিশীল করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।’

দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন সংগঠন বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।