১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ১ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৩ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

বাংলাদেশকে অবজ্ঞাকারীদের উপযুক্ত জবাব দেয়া হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী


প্রধানমন্ত্রী শেষ হাসিনা বলেছেন, পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ এনে বিশ্বব্যাংক সরে গিয়েছিল। এরপর আমি ঘোষণা দিয়েছিলাম, পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণের। এ সিদ্ধান্তের ফলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। কিন্তু পরে তাদের অভিযোগ কানাডার আদালতে মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। এতে যারা কথায় কথায় বাংলাদেশকে অবজ্ঞা করে তাদের উপযুক্ত জবাব দেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ‘স্বাধীনতা পুরস্কার-২০১৭’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে মধ্য আয়ের দেশ হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ হবে উন্নত দেশ। আগামী দিনে যারা দেশের জন্য কাজ করবে, আমি আশা করছি, তারা আমাদের কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমরা দেশকে ক্ষুধামুক্ত, দরিদ্রমুক্ত দেশ হিসেবে গড়ে তুলবো।
শেখ হাসিনা আরো বলেন, স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে যারা বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ ছিল, তারাই তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করেছিল। তাদের ষড়যন্ত্রে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে খুন করা হয়। এরপর শুরু হলো সংবিধান লঙ্ঘন ও অবৈধ ক্ষমতা গ্রহণের পালা। ভিন্ন ধারায় নিয়ে যাওয়া হলো বাংলাদেশকে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও চেতনা ভূলুণ্ঠিত হলো। ইতিহাসের বিকৃতি শুরু হলো। দেশে নামমাত্র গণতন্ত্র আসলো, যখন প্রতি রাতে থাকতো কারফিউ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০২১ সালে আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করবো, সম্মানের সঙ্গে, আত্মমর্যাদার সঙ্গে মাথা উচুঁ করে। সে লক্ষ্যে কাজও করে যাচ্ছি। দেশকে এগিয়ে নেয়ার জন্য যা যা করা দরকার, আমরা তা করে যাচ্ছি। স্বাধীনতা অর্জন একদিনের বিষয় নয়। ১৯৪৮ সাল থেকে ধাপে ধাপে এ অর্জনের পথে আমরা যাত্রা করেছি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।