২৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ১৪ পৌষ, ১৪৩২ | ৮ রজব, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  অসহায় শিশুদের জন্য শীতকালীন বস্ত্র উপহার দিল স্টুডেন্টস’ প্ল্যাটফর্ম   ●  মানবিক কাজে বিশেষ অবদান; হাসিঘর ফাউন্ডেশনকে সম্মাননা প্রদান   ●  দুই দিন ধরে নিখোঁজ প্রবাল নিউজের প্রতিবেদক জুয়েল হাসান, থানায় জিডি   ●  গ্রামে গ্রামে আনন্দের স্রোত   ●  সিবিআইউ’র আইন বিভাগের ১৭তম ব্যাচের বিদায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  ক্ষোভ থেকে হত্যার ছক আঁকেন অপরাধী চক্র   ●  রামুর ধোয়াপালংয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী অপহরণ : ৩ লাখ টাকা ও মোবাইল লুট   ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন

ফরহাদ মজহারের খোঁজ মিলছে না

খোঁজ মিলছে না লেখক, কবি, বুদ্ধিজীবী ও কলামিস্ট ফরহাদ মজহারের। সোমবার ভোর ৫টার দিকে তিনি মোহাম্মদপুর আদাবরের ‘হক গার্ডেন’র নিজ বাসা থেকে বের হন। এরপর কে বা কারা ফোনে তার পরিবারকে জানায়, ফরহাদ মজহারকে অপহরণ করা হয়েছে।

বিষয়টি নিয়ে আদাবর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। যোগাযোগ করা হলে থানার ডিউটি অফিসার জানান, এমন অভিযোগ তারা পেয়েছেন। থানার ওসি ও ওসি তদন্ত ফরহাদ মজহারের বাসা পরিদর্শনে গেছেন।

এ ব্যাপারে তেজগাঁও বিভাগের ডিসি বিপ্লব কুমার সরকার ও আদাবর থানার ওসি শেখ শাহিনুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা ফোন রিসিভ করেননি।

তবে এ ব্যাপারে তেজগাঁও বিভাগের একজন এডিসি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সকাল বেলা কে বা কারা ফরহাদ মজহারকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ এসেছে। বিষয়টি খুব গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

খোমেনি ইহসান নামে একজন ফেসবুক স্ট্যাটাসে লেখেন, “কবি ফরহাদ মজহারকে সোমবার ভোরে রাজধানীর শ্যামলী থেকে অপহরণ করা হয়েছে। তিনি বাসা থেকে ৫টা ৬ মিনিটের দিকে বের হন। পরে ৫টা ২৯ মিনিটে স্ত্রী ফরিদা আখতারকে ফোন করে তিনি বলেন, ‘ওরা আমাকে নিয়ে যাচ্ছে, ওরা আমাকে মেরে ফেলবে।’

এরপর ফরহাদ মজহারের ফোন বন্ধ হয়ে যায়। পরে সকাল সাড়ে ৬টার দিকে তার ফোন থেকে ফোন করে ফরিদা আখতারের কাছে ৩৫ লাখ টাকা চাওয়া হয়। এভাবে কয়েকবার ফোন করা হয়। পরে ফরহাদ মজহারকে অপহরণের বিষয়টি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে অবহিত করা হয়। তারা মোবাইল ট্র্যাকিং করে তার অবস্থান প্রথমে মানিকগঞ্জ এবং পরে মাগুরায় শনাক্ত করা হয়। আল্লাহ ফরহাদ মজহারকে হেফাজত করুন। আমীন।”

ওয়াহেদুহজ্জামান নামে আরেক ফেসবুক ব্যবহারকারীর স্ট্যাটাসেও একই তথ্য উঠে এসেছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।