১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ১ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৩ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

পর্যটন শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখার দায়িত্ব সবার-জেলা প্রশাসক মোঃ আলী হোসেন

এম. এ আজিজ রাসেলঃ জেলা প্রশাসক মোঃ আলী হোসেন বলেছেন, কক্সবাজার পুরো বিশ্বে স্বাস্থ্য নগরী হিসেবে খ্যাত। তাই এই অর্জনকে ধরে রাখতে পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে প্রিয় শহরকে। এটা সকলের নৈতিক দায়িত্ব। যারা শহর পরিচ্ছন রাখার নিয়ম মানবে না তাদের পাঠানো হবে মফস্বলে।
বুধবার দুপুর থেকে ময়লা আবর্জনার ফেলার বাক্স বিতরণ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন। কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্যানেল মেয়র জিসান উদ্দিন জিসান, কাউন্সিলর সিরাজুল হক, কাউন্সিলর রফিকুল ইসলাম, কাউন্সিলর হেলাল উদ্দিন কবির, কাউন্সিলর আকতার কামাল, কাউন্সিলর হুমায়রা বেগম, কাউন্সিল আঞ্জুমান নাহার, সচিব রাসেল চৌধুরী ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা খোরশেদ আলম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কবি সাহিত্যিক শামীম আকতার।

পরিবেশ অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের পরিদর্শক মুমিনুল ইসলাম বলেন, ময়লা-আবর্জনার বাক্স স্থাপনের জন্য পৌরসভা থেকে ৮৮৪ স্পট চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রতিটি স্পটে সবুজ ও হলুদ রংয়ের দুটি করে ডাস্টবিন থাকবে। সবুজ রংয়ের ডাস্টবিনটি পচনশীল ও হলুদ রংয়ের ডাস্টবিনটি অপচনশীল ময়লা ফেলা হবে।

কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) মাহবুবুর রহমান বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে এখন পর্যন্ত ২ হাজার ২০০ ডাস্টবিন দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি হোটেল, আবাসিক ছাড়াও বিভিন্ন সড়কেও ডাস্টবিন গুলো বসানো হবে। দুটি ডাস্টবিনের বিপরীতে হোটেল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে নূন্যতম একটি ফি ধরা হয়েছে। আবাসিক ও সড়ক গুলোতে বিনামূল্যে বসানো হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ডে আপাতত ২০টি করে দেওয়া হচ্ছে। প্রথমদিনে প্রায় ৫০ টি বিতরণ করা হয়।

ডাস্টবিন বিতরণ অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন বলেন, এই ডাস্টবিন ব্যবহার সম্পর্কে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। এটি বাস্তবায়ন হলে পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যবান শহর গড়ে তোলা সম্ভব।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।