লালচে সন্ধায়
ত্বওকী ফারদ্বীন
আজ এই লালচে সন্ধায়,
আমার সকল খেয়াল কয় যেন মিশে যায়,
বর্ণহীনতা যেন মন থেকে হারিয়ে যায়,
মন মাতে সে রংগের খেলায়,
সেসব সন্ধে আকুলতা প্রাণসঞ্চারতা উঠে জেগে,
এই সন্ধে হলে আমার কাব্য রটে,
কি জন কত যে অন্ধ কবির জন্ম এই ছন্দের সন্ধে,
এই সন্ধা বর্ণ দিয়েছে আমায় লালচে,
আজ আমি এই সন্ধে দেখি,
কাল এই সন্ধে থাকবনা,
এই সন্ধে বেলায় আর আসব না,
কেননা কাল হয়তো আর থাকা হবেনা,
আমি সেই নিস্তব্ধত শূন্যতায়,ভেসে যাব অবেলায়,
তবুও এই সন্ধে,
যাব আমার হ্রদখানি রেখে,
সেদিন হয়তো দেখব আমি এই সন্ধে,
হব সে হেমন্তের ঝরা পাতা,
হব সে লালচে আকাশের শেষ সীমানা।
তখন যেন এই লালচেতাতে,
হারিয়ে যায় আমি সেই স্বপ্নের অন্তরালে,
তখনও যেন সে বাঁশির সুর,
বয়ে যায় তারায় নীলছে,
আমি তো চলে যাব,
হয়তো সেসব সন্ধের নীলছে তারায়,
তবুঅ এই সন্ধে যেন নিতে স্তব্ধতা না পায়,
সারা যেন,
এই সন্ধে আধারে আলোয়,
থাকে তার স্ব শোভায়,
সবিঃশেষে,
কখনও যেন এই,
সন্ধে হারিয়ে না যায়।
কবি পরিচিতি:
কবি ত্বওকী ফারদ্বীন কক্সবাজার সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্র।ইতিমধ্যে তার একাধিক কবিতা ম্যাগাজিন ও পত্রিকায় প্রকাশিত হয়ে পাঠকের কাছ থেকে যথাযথ সাড়া ও ভালোবাসা পেয়েছে। বাল্যকাল হতে জীবানন্দের কাব্যর অনুভূতি নিয়ে বেড়ে ওঠা এই প্রকৃতি ও কাব্যপ্রেমী কিশোর কবি বর্তমানে একটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের প্রচেষ্টায় আছে।সে তার পাঠকের ভালোবাসা ও দোয়া প্রার্থী।
কবি ত্বওকী ফারদ্বীন কক্সবাজার সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্র।ইতিমধ্যে তার একাধিক কবিতা ম্যাগাজিন ও পত্রিকায় প্রকাশিত হয়ে পাঠকের কাছ থেকে যথাযথ সাড়া ও ভালোবাসা পেয়েছে। বাল্যকাল হতে জীবানন্দের কাব্যর অনুভূতি নিয়ে বেড়ে ওঠা এই প্রকৃতি ও কাব্যপ্রেমী কিশোর কবি বর্তমানে একটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের প্রচেষ্টায় আছে।সে তার পাঠকের ভালোবাসা ও দোয়া প্রার্থী।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।