১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২৯ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২০ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

টেকনাফে আনসার ক্যাম্পে অস্ত্র লুট ও খুনের ঘটনার হোতা খাইরুল আমিন ও আব্দুল কালাম অস্ত্র সহ আটক

কক্সবাজারের টেকনাফের নয়াপাড়া আনসার ক্যাম্পের আনসার সদস্য খুন ও ১১টি অস্ত্র লুটের ঘটনায় অন্যতম হোতা খাইরুল আমিন(বড়) ও মাস্টার আব্দুল কালাম আজাদকে ৯ জানুয়ারী সোমবার বিকালে উখিয়ার রোহিঙ্গা অধূ্যষিত কুতুপালং এলাকা থেকে ১টি পিস্তল ও ১টি ওয়ান শুটার গান এবং গুলি সহ আটক করেছে র্যাপিড অ্যকশন ব্যাটেলিয়ার(র্যাব-৭)।

র‌্যাব-৭ এর কক্সবাজার ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লে. কর্ণেল আশেকুর রহমান খাইরুল আমিন(বড়) ও মাস্টার আব্দুল কালাম আজাদকে অোটকের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

উল্লেখ্য ২০১৬ সালের ১৩ মে টেকনাফের নয়াপাড়া রেজিস্টার্ড শরণার্থী ক্যাম্পের পাশের পাহাড় হতে ১৫/২০ জন মুখোশধারী ডাকাত সিওডি ব্লক সংলগ্ন শালবাগান আনসার ক্যাম্পে হামলা চালায়।পরে ব্যারাকে ঢুকে আনসার সদস্যদের রশি দিয়ে বেঁধে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করেে এবং আলী হোসেন (৫৫) নামে এক আনসার সদস্যকে গুলি করে হত্যা করে।

এসময় হামলাকারীরা ১৫ মিনিটের মধ্যে ওই ক্যাম্পের আনসার বাহিনীর ব্যারাক থেকে দুটি এসএমজি, পাঁচটি চায়নিজ রাইফেল, চারটি শটগান ও ৬৭০টি গুলি লুট করে পালিয়ে যায়। নিহত আনসার সদস্যের বাড়ি টাঙ্গাইলের শফিপুরের মৃত শুক্কুর আলীর ছেলে আলী হোসেন (৫৫)।

জানা গেছে,ওই ঘটনায় সন্দেহভাজন ডাকাতরা হলেন- চট্টগ্রামে অবস্থানকারী রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) নেতা আবদুর রাজ্জাক ও ডি ব্লকের শীর্ষ ডাকাত রফিক, টেকনাফের শীর্ষ ডাকাত আবদুল হাকিম ডাকাত, রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরের মোস্তাক, হারুন, নুর আলম, নেজাম, জকির আহমদ, রশিদ উল্লাহ, হাসান, মো. আয়াছ, হোসেন আহমদ, কেফায়েত উল্লাহ, মাস্টার রশিদ, ডা. ইউনুছ, খোরশেদ ও মাহামুদুল হাসান ও কুতুপালং শরণার্থী শিবিরের খাইরুল আমিন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।