৩০ এপ্রিল, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ, ১৪৩২ | ১ জিলকদ, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী ২৯ এপ্রিল   ●  লুৎফুর রহমান কাজলের মা সাবেক এমপি সালেহা খানমের ইন্তেকাল করেছেন   ●  টেকনাফে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে ডাকাতদলের গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ১   ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন   ●  প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি মিয়ানমার

জেলায় ৪ লক্ষ ২০ হাজার ১৮১ শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল


জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন প্রথম রাউন্ড শুরু হচ্ছে আগামী ৫ আগষ্ট। এবার জেলায় ১ হাজার ৯৫১ কেন্দ্রে মোট ৪ লক্ষ ২০ হাজার ১৮১জন শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস খাওয়ানোর লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তার মধ্যে পৌরসভাসহ আট উপজেলার ৭২ ইউনিয়ন ও ২১৯ ওয়ার্ডে কাজ করবে ৬ হাজার ৪৭২ স্বেচ্ছাসেবীসহ স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণের সহকারীরা। বুধবার সকালে ইপিআই ভবনের হল রুমে সাংবাদিক অবহিতকরণ সভায় এসব তথ্য জানানো হয়। সিভিল সার্জন মোঃ আবদু সালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন জৈষ্ঠ্য সাংবাদিক প্রিয়তোষ পাল পিন্টু, তোফাইল আহমদ ও মুহাম্মদ আলী জিন্নাত। সভায় জানানো হয়, শনিবার ১ম রাউন্ডে ৬ মাস থেকে ১১ মাস বয়সের ৫৩ হাজার ১৬৩ জন শিশুকে একটি নীল রঙের ও ১২ মাস থেকে ৫৯ মাস বয়সের ৩ লাখ ৬৭ হাজার ১৮ জন শিশুকে লাল রঙের একটি ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এ জন্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। এই কর্মসূচী সফল করতে ৯টি স্থায়ী কেন্দ্র, ১ হাজার ৮৪০ অস্থায়ী কেন্দ্র, ২৭ ভ্রাম্যমান টিকাদান কেন্দ্র ও ৭৫টি অতিরিক্ত টিকাদান কেন্দ্র থাকবে। এছাড়া এসব কেন্দ্রে নিয়োজিত থাকবে ২৩৫জন স্বাস্থ্য সহকারি, ২১১জন পরিবার কল্যাণ সহকারী, ২১৯জন তত্ত্বাবধায়ক ও ৫ হাজার ৪০৭ স্বেচ্ছাসেবক। সভায় সিভিল সার্জন মোঃ আবদু সালাম বলেন, ভিটামিন ‘এ’ শিশুদের অন্ধত্ব ছাড়াও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ডায়রিয়ার ব্যাপ্তিকাল ও জটিলতা কমায়। ঝুঁকি কমায় শিশুর মৃত্যুর। বাংলাদেশে ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবজনিত সমস্যা প্রতিরোধে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় পুষ্টি সেবা, জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান বছরে দুইবার জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন করে থাকে। ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুলের কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা ঝুঁকি নেই। ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুলের উপকারিতা নিয়ে সভায় প্রজেক্টরে মাধ্যমে ভিডিও প্রেজেনটেশন করেন ডাঃ রঞ্জন বড়–য়া রাজন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।