১৩ অক্টোবর, ২০২৫ | ২৮ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২০ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান

জাতিসংঘের ব্রিফিংয়ে ফের বাংলাদেশের শান্তিরক্ষী প্রসঙ্গ

জাতিসংঘের নিয়মিত সংবাদ-সম্মেলনে ফের উঠে এসেছে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশের র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নসহ (র‌্যাব) বিভিন্ন পুলিশ ইউনিটের অনেক কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করছেন। বন্দি নির্যাতনের অভিযোগে অভিযুক্ত র‌্যাবসহ পুলিশের অন্য ইউনিটগুলো সম্প্রতি বন্দি নির্যাতন আইন বাতিলের যে ইচ্ছার কথা জানিয়েছে, তা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা অধিদপ্তরের মনোযোগ আকর্ষণ করবে কিনা, সে বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি-মুনের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজাররিকের কাছে। যদিও জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র এ বিষয়ে আগের মতোই জবাব দিয়েছেন।
প্রশ্নকর্তা সাংবাদিক তার প্রশ্নে বলেন, আমি বাংলাদেশ বিষয়ে আপনার কাছে প্রশ্ন করতে চাই। পুলিশের (বাংলাদেশে) কয়েকটি ইউনিট আছে, যার মধ্যে কয়েকটি ব্যাপারে আমি আপনার কাছে জানতে চেয়েছি। র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) ও অন্যরা (পুলিশ ইউনিট) জনসমক্ষে বলছে তারা একটি আইন প্রত্যাহার করতে চায়। কারারুদ্ধ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নির্যাতন নিষিদ্ধ করতে চায়, কারণ তারা (র‌্যাবসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট) নির্যাতনের জন্য অভিযুক্ত হয়েছে। আমি জানতে চাই, জাতিসংঘের বিভিন্ন ধরনের শান্তিরক্ষী মিশনে এ (পুলিশ) ইউনিটগুলোর বহু কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেয়ার প্রেক্ষাপটে এ ধরনের ঘটনা কি ডিপিকেও’র (ডিপার্টমেন্ট অব পিসকিপিং অপারেশনস) মনোযোগ আকর্ষণ করবে?
জবাবে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র আমি রিপোর্টটি দেখিনি। আমি মনে করি, মহাসচিবের অবস্থান হচ্ছে অবশ্যই নির্যাতনের বিরুদ্ধে, নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরকার ও রাষ্ট্রসমূহ বিভিন্ন সমঝোতায় স্বাক্ষর করা ও আন্তর্জাতিক আইনকে সমুন্নত রাখার পক্ষে। ডিপিকেও’র কাছ থেকে আমি যদি আরও তথ্য পাই, আপনাকে জানিয়ে দেবো।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।