১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ২৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ২১ জমাদিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন   ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা   ●  ইয়াবার কথোপকথন ভাইরাল হওয়া ডালিম এখনো অধরা   ●  বৃত্তি পরীক্ষায় বিশেষ গ্রেড পেল খরুলিয়ার রোহান   ●  মরিচ্যা চেকপোস্টে ৪০ হাজার ইয়াবাসহ ভুয়া নৌবাহিনী সদস্য আটক   ●  উখিয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আবুল কাশেমের ইন্তেকাল   ●  উখিয়ায় নিখোঁজের ৪দিনেও সন্ধান মেলেনি শিশু নুরশেদের   ●  উখিয়ায় প্রায় ৫ কোটি টাকার ইয়াবাসহ বাহক আটক, অধরা মাদক সম্রাট ছোটন ও মামুন

ইজতেমা ময়দান থেকে মিয়ানমারের ১৫২ নাগরিককে ফেরত

বিশ্ব ইজতেমা ময়দান এলাকা থেকে বৃহস্পতিবার রাতে মিয়ানমারের ১৫২ নাগরিককে ফেরত পাঠিয়েছে পুলিশ। আইনি প্রক্রিয়ায় তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন গাজীপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) হারুন অর রশীদ।

তিনি জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইজতেমা ময়দান ও আশপাশের এলাকা থেকে ১৫২ জন নাগরিককে আটক করে পুলিশ। এ সময় ১৩ জন পালিয়ে যায়। পরে মিয়ানমারের কয়েং চিবং এলাকার বদিউজ্জামানের ছেলে আজগর আলী, মন্ডলশীল হালী এলাকার আমির হোসেনের ছেলে আলী আহাম্মেদ, কোনাপাড়া এলাকার মেহের আলীর ছেলে ইলিয়াস আলী, কারু ক্রাং এলাকার আব্দুস শুকুরের ছেলে সাব্বির আহাম্মেদ, দুদাইং এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে সেলিম ও জাম্বুনিয়া এলাকার নুরুল আলমের ছেলে সেলিমসহ আটককৃত অন্যদের রাতেই গাজীপুর জেলা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

তিনি আরও জানান, আটকৃতদের দেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।

এসপি জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃতরা জানায়, তারা মিয়ানমার থেকে কাগজপত্র ছাড়া অবৈধভাবে প্রায় মাস খানেক আগে বাংলাদেশে প্রবেশ করে কক্সবাজারে পৌঁছে। বাংলাদেশ হয়ে বিদেশে পাড়ি জমানোর পরিকল্পনা করছিল তারা। কয়েকদিন আগে মাথা পিছু এক হাজার টাকা দিয়ে স্থানীয় দালালের মাধ্যমে সাধারণ মুসল্লিদের সঙ্গে মিশে তারা কক্সবাজার থেকে টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে আসে।

এদিকে, কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব। ইজতেমায় বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকরা যোগ দিচ্ছেন। ইতোমধ্যে কয়েকলাখ মুসল্লি ইজতেমাস্থলে পৌঁছেছেন।

ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের নিরাপত্তার জন্য পোশাকে ও সাদা পোশাকে পুলিশের ছয় সহস্রাধিক সদস্য পাঁচ স্তরে কাজ করছেন। এছাড়াও র‌্যাব ও আনসার বাহিনীর সদস্যসহ আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা ইজতেমা এলাকায় মোতায়েন রয়েছেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।