৪ অক্টোবর, ২০২৫ | ১৯ আশ্বিন, ১৪৩২ | ১১ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন

অধ্যাপক শফিউল্লাহ’র বিরুদ্ধে অপপ্রচারে মা-মনোয়ারা স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রতিবাদ

অাধুনিক নাইক্ষ্যংছড়ির স্বপ্নদ্রষ্টা, উন্নয়নের রুপকার, উপজেলার বিভিন্ন ধর্মীয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম ছালেহ অাহমদের সুযোগ্য সন্তান, বিশিষ্ট অাওয়ামীলীগ নেতা অধ্যাপক শফিউল্লাহ’র বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে অপ-প্রচার ও ষড়যন্ত্র মূলক স্টাটাসের প্রতিবাদ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন মা-মনোয়ারা স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্টাতা ও পরিচালক এস,এম মহিউদ্দিন মুকুল, নির্বাহী পরিচালক মাও: সালেহ অাহমদ, এইচ,এম সাহাব উদ্দিন শাহেদ, উপদেষ্টা সাবেক সফল উপজেলা চেয়ারম্যান, অাধুনিক নাইক্ষ্যংছড়ি গড়ার কারিগর, সাম্প্রতিক মেলবন্ধনকারী মোঃ ইকবাল, সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা মোঃ হোসাইন ও সংগঠনের অন্যান্য সদস্য বৃন্দ। তারা বলেন শফিউল্লাহকে অাপনারা দেখেছেন, তার পরিবার, তার কাজ কর্ম, তার রাজনৈতিক, তার সামাজিক, তার ধর্মীয় সমস্ত কার্যাবলী সম্পর্কে ও সবাই জানেন।
তিনি নাইক্ষ্যংছড়ি মাটি ও মানুষের জন্য কি করেছেন এবং কি করেন নি তা ও আপনারা জানেন।
বাংলাদেশ সরকার ২য় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর জেলা পরিষদের বিস্তৃতি লাভ করে, কথা ছিলো নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে জেলা পরিষদের সদস্য নেয়া হবে, ঠিক মতো এগোচ্ছিলো সব কিছু, কিন্তু সেই মীর জাফরদের নীল নকশায় পাতা ফাঁদে পড়ে যান শফিউল্লাহ। জঙ্গী সন্দেহে শফিউল্লাহকে পাঠানো হলো কারাগারে। কথা ছিলো অধ্যাপক শফিউল্লাহ জেলা পরিষদের সদস্য হবেন
আপনারা সবকিছুই জানেন, বুঝেন, তবুও আপনারা নির্বিকার কেনো?
তিনি জঙ্গী হলে আজ কেনো তিনি অবমুক্ত, তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হলো কেনো?
তিনি কোনো প্রকার ক্ষমতায় না থেকে দরিদ্রের সেবা করেছেন, এলাকার সেবা করেছেন, মাটি ও মানুষের জন্য খেটেছেন, এটাই তার অপরাধ।
কোন প্রকার অপরাধ না করেও মানুষটিকে জেল খাটতে হয়েছে, ষড়যন্ত্রের কারণে।।অবশেষে তাকে ছাড়াই গঠিত হলো জেলা পরিষদ, নাইক্ষ্যংছড়ি উন্নয়নের ধার কমে গেলো, যা সচেতনরা বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয় নাইক্ষ্যংছড়ির জনগণ অতীতকে ভুলে যায় সহজে, ক্ষমতায় আপনারা একটি মানুষকে বার বার এনেছেন, তার উপর বিশ্বাস রেখেছিলেন, তাকে টাকা, পয়সা, শ্রম, বুদ্ধি দিয়ে সহযোগীতা ও করেছিলেন। প্লিজ সত্য বলবেন।বিনিময়ে তিনি কি দিয়েছেন আপনাদের এলাকাকে? শুধুই দিয়েছে বিবেধ, দলাদলি, সাম্প্রদায়িকতা।এসব ভূয়া অাইডি ও এডমিনদের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানান মা-মনোয়ারা স্মৃতি সংসদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এস এম মহি উদ্দিন মুকুল। এ ব্যাপারে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

প্রতিবাদকারী
মা-মনোয়ারা স্মৃতি ফাউন্ডেশন
নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।