১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২৯ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২০ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

২০১৮ সালে ২ কোটি ৯০ লাখ শিশুর জন্ম সংঘাতময় এলাকায় : ইউনিসেফ

বিশ্বের সংঘাতপূর্ণ এলাকাগুলোয় গত বছর জন্মগ্রহণ করে ২ কোটি ৯০ লাখ শিশু। জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে।

ইউনিসেফ বলছে, গত তিন দশকের যেকোনো সময়ের তুলনায় বর্তমানে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি দেশ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক সংঘাতে জড়িত। এর ফলে লাখো শিশুর নিরাপত্তা ও কল্যাণ হুমকিতে পড়েছে।

এবার যুগান্তকারী শিশু অধিকার সনদের ৩০তম বার্ষিকী। সংঘাতে আক্রান্ত শিশুদে সুরক্ষা ও সেবার জন্য সব দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান রয়েছে ওই সনদে।

সংস্থাটি জানায়, ২০১৮-এর পুরো বছর সারা বিশ্বে প্রতি ৫ শিশুর মধ্যে একজনের বেশি তাদের জীবনের প্রথম মুহূর্তগুলো সংঘাতের বিশৃঙ্খলায় আক্রান্ত সমাজে কাটায়।

ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক হেনরিয়েটা ফোর বলছিলেন, ‘প্রতিটি বাবা-মায়ের তাদের শিশুদের প্রথম মুহূর্তগুলো মমতায় লালন করতে পারা উচিত। কিন্তু সংঘাতের মাঝে বাস করা লাখো পরিবারের জন্য বাস্তবতা অনেক বিবর্ণ।

তিনি বলেন, বিশ্বের নানা দেশে সহিংস সংঘাত বাবা-মা ও তাদের শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় সেবা পাওয়ার সুযোগ মারাত্মকভাবে সীমাবদ্ধ করে দিয়েছে।

‘লাখো পরিবারের পুষ্টিকর খাবার, নিরাপদ পানি ও স্বাস্থ্যসেবার বা বেড়ে ওঠা ও বন্ধনের জন্য নিরাপদ ও সুস্থ পরিবেশের সুযোগ নেই। আসন্ন ও সুস্পষ্ট বিপদের পাশাপাশি জীবনের এমন শুরুর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব হয় সম্ভাব্য বিপর্যয়কর,’- যোগ করেন হেনরিয়েটা ফোর।

ফোর আরও বলেন, বাবা-মায়েরা সংঘাতের নেতিবাচক স্নায়ুবিক প্রভাব থেকে সন্তানদের রক্ষা করতে পারলেও তারা নিজেরাই সংঘাতের সময় প্রায়ই শোকে বিহ্বল হয়ে পড়ে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।