১৪ অক্টোবর, ২০২৫ | ২৯ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২১ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান

হরতাল সমর্থনে কক্সবাজার শহর জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল

07042015

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সিনিয়র সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানকে হত্যার সরকারী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঘোষিত দুই দিন হরতালের প্রথমদিন, হরতাল সমর্থনে দিনব্যাপী পিকেটিং ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে কক্সবাজার শহর জামায়াত।
৭ এপ্রিল মঙ্গলবার শহর জামায়াত-শিবির নেতৃবৃন্দের নেতৃত্বে শহরের লালদীঘির পাড়, বাজারঘাটা, আলিরজাঁহান, বাসটার্মিনাল এলাকায় পিকেটিং, বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে জামায়াত-শিবির নেতা-কর্মীরা।
এসব সমাবেশে বক্তাগণ বলেন, সরকার জনাব মুহাম্মদ কামারুজ্জামানকে অন্যায়ভাবে হত্যা করে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে চায়। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলার পরিবর্তে হত্যা করে দেশকে রাজনীতি শূন্য করার পরিণতি কখনো কারো জন্য শুভ হয় না। বর্তমান সরকারের জন্যও তা কখনো শুভ হবে না। বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে জামায়াতে ইসলামীকে নিশ্চিন্ন করার অপপ্রয়াসে লিপ্ত সরকারের এটি একটি অন্যতম ষড়যন্ত্র। সরকার জামায়াত নেতৃবৃন্দদের পরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্যেই মুলত মিথ্যা, সাজানো ও বায়বীয় অভিযোগের ভিত্তিতে সরকার জামায়াত নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে। এটা ইতিহাসের এক ন্যাক্যারজনক ও জঘন্য ষড়যন্ত্র ছাড়া আর কিছুই নয়। দলীয় লোকদের দ্বারা মিথ্যা সাক্ষ্য প্রদান করিয়ে তার বিরুদ্ধে হত্যার রায় বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা চালিয়েছে। নেতৃবৃন্দ বলেন, ১৯৭১ সালে মুহাম্মদ কামারুজ্জামান উচ্চমাধ্যমিক শ্রেনির এক ছাত্র ছিলেন। একজন তরুনের পক্ষে এ ধরনের হত্যাকান্ড চালানো সম্ভব নয় সেটা এক সাধারণ মানুষও আজ বুঝতে পেরেছে। মুলত জামায়াতে ইসলামীকে নেতৃত্বশুণ্য করার গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দদের হত্যার লক্ষেই এসব কাল্পনিক অভিযোগ উত্থাপন করেছে। জনাব মুহাম্মদ কামারুজ্জামানকে হত্যা করার সরকারের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার জন্য দেশের জনগণের প্রতি আহ্বান জানান বক্তারা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।