১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৪ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণ চুক্তি

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল ভবনসহ অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণে একটি চুক্তি সই হয়েছে।

রোববার বাংলাদেশ সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষের (ক্যাব) সদরদপ্তরে এ চুক্তি সই হয়।

চুক্তি সই অনুষ্ঠানে ক্যাবের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এহসানুল গণি চৌধুরী এবং পরামর্শক প্রতিষ্ঠানসমূহের পক্ষে জাপানের ইন্টারন্যাশনাল কনসাল্টিং অপারেশন নিপ্পন কোই লিমিটেড এর ভারপ্রাপ্ত  ভাইস চেয়ারম্যান হারুহিকো কনই, জাপানের ওরিয়েন্টাল কনসালটেন্টস গ্লোবাল লিমিটেড এর ভাইস চেয়ারম্যান জন ইয়ামাউচি, সিঙ্গাপুরের সিপিজি কনসালটেন্টস লিমিটেড এর এক্সিকিউ্টিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট রোহানী বিনতে বাহরিন এবং বাংলাদেশের ডেভেলপমেন্ট ডিজাইন কনসালটেন্ট লিমিটেড এর একেএম রফিকুদ্দিন চুক্তিতে সই করেন।

এ প্রকল্পে অর্থায়ন করবে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। আগামী বছরের এপ্রিলে এর কাজ শুরু হবে। প্রকল্পের সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩ হাজার ৬১০ কোটি ৪৬ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। ২০১৯ এর ডিসেম্বরে প্রকল্পের সফট ওপেনিং এবং ২০২১ সালের এপ্রিলে এর নির্মাণ কাজ শেষ হবে আশা করা হচ্ছে।

চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী  রাশেদ খান মেনন বলেন, হযরত শাহজালাল বিমাবন্দরের যাত্রী হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটি বছরে আট মিলিয়ন এবং কার্গো হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটি ২ লাখ টন। বিমানবন্দরের কার্গো হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটি ইতিমধ্যেই নিঃশেষ হয়ে প্রতিনিয়ত কার্গো জট সৃষ্টি হচ্ছে এবং ২০১৮ সালে যাত্রী হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটিও ফুরিয়ে যাবে। তাই চাহিদানুসারে বিমানবন্দরের সম্প্রসারণ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রকল্প শেষ হলে যাত্রী পরিবহন ক্ষমতা ২০ মিলিয়ন এবং কার্গো হ্যান্ডলিং ক্যাপাসিটি বছরে ৫ লাখ টনে উন্নীত হবে।

অনুষ্ঠানে বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষ ও চুক্তি স্বাস্করকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।