২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ১২ পৌষ, ১৪৩২ | ৬ রজব, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুই দিন ধরে নিখোঁজ প্রবাল নিউজের প্রতিবেদক জুয়েল হাসান, থানায় জিডি   ●  গ্রামে গ্রামে আনন্দের স্রোত   ●  সিবিআইউ’র আইন বিভাগের ১৭তম ব্যাচের বিদায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  ক্ষোভ থেকে হত্যার ছক আঁকেন অপরাধী চক্র   ●  রামুর ধোয়াপালংয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী অপহরণ : ৩ লাখ টাকা ও মোবাইল লুট   ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন   ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা

‘রোহিঙ্গা এসেছে চার লাখ ২৪ হাজার, নিবন্ধিত হয়েছে ৫৫৭৫ জন’

কক্সবাজার সময় ডেস্কঃ কক্সবাজারে এখন পর্যন্ত (২৫ আগস্ট-২০ সেপ্টেম্বর) মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গার সংখ্যা ৪ লাখ ২৪ হাজার। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে ৫ হাজার ৫৭৫ জনের, বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা জানান।

ত্রাণমন্ত্রী বলেন, ‘মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের আগামী ২ মাসের মধ্যে বায়োমেট্রিক নিবন্ধন সম্পন্ন হবে। এজন্য বাংলাদেশ পাসপোর্ট অধিদফতরের অধীনে সেনাবাহিনী কাজ করছে।’

সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী জানান, কক্সবাজারে প্রতিদিন ৩০ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থীদের খাবার দিচ্ছে তুরস্ক। এছাড়া জেলা প্রশাসন ১ লাখ ও বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) খাওয়াচ্ছে ২ লাখ ৬০ হাজার শরণার্থীকে।’ এ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র ২৮ মিলিয়ন, সৌদি ১৫ মিলিয়ন, জাতিসংঘ ৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সহায়তা দিছে। এছাড়াও পৃথিবীর অন্যান্য দেশ এবং সংস্থা ত্রাণ সামগ্রী দিচ্ছে, বলেও জানান মন্ত্রী।

মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রী মায়া (ফাইল ছবি)

বর্তমানে ১৪টি ক্যাম্পে রোহিঙ্গারা বসবাস করছে জানিয়ে মায়া বলেন, ‘দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে ৫০০ মেট্রিক টন জিআর চাল, ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়াও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ৩৬টি মেডিক্যাল টিম কাজ সেখানে কাজ করছে।’

মন্ত্রী আরও জানান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ১৩ জন সিনিয়র সহকারী সচিব, ৮ জন উপ সচিব শরণার্থী কার্যক্রমের জন্য কক্সবাজারে মাঠ পর্যায়ে কাজ করছেন। এখন পর্যন্ত দেশি-বিদেশি বিভিন্ন সংস্থা থেকে ২৫০ মেট্রিক টন চাল, ২০ মেট্রিক টন আটাসহ অন্যান্য ত্রাণ পাওয়া গেছে। এছাড়াও বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) আগামী ৪ মাস চার লাখ পরিবারের খাবার সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।