১৩ অক্টোবর, ২০২৫ | ২৮ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২০ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”

মির্জা আব্বাসের দুর্নীতি মামলার কার্যক্রম স্থগিতই থাকছে

সাংবাদিকদের প্লট বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে করা মামলার বিচার কার্যক্রম তিন মাসের জন্য স্থগিত করে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে মামলায় জারি করা রুল নিষ্পত্তি করার জন্য বলেছেন আদালত।

রোববার প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ দুদকের আবেদন খারিজ করে এ আদেশ দেন।

আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। মির্জা আব্বাসের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন।

গত ১৫ ডিসেম্বর এই মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে দেয় বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ। হাইকোর্ট। এই আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করে দুদক। আবেদনের পক্ষে দুদক কৌঁসুলি খুরশীদ আলম খান ও আব্বাসের পক্ষে জয়নুল আবেদীন ও সগীর হোসেন লিয়ন শুনানি করেন।

শুনানিকালে প্রধান বিচারপতি বলেন, আপনারা হাইকোর্টে রুল শুনানি করুন। সবকিছুই আপিল বিভাগে নিয়ে আসবেন না। এরপর আদালত হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখে।

প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে তৎকালীন গৃহায়ণ প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবিরের হস্তক্ষেপে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেড নামের একটি সংগঠনকে নিয়ম বহির্ভূতভাবে রাজধানীর মিরপুর ৮ নম্বরে সাত একরের একটি প্লট বরাদ্দ দেওয়ার অভিযোগে ২০১৪ সালের ৩ মার্চ শাহবাগ থানায় এ মামলা দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, প্রতিমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির মাধ্যমে বাজারমূল্যের চেয়ে কম দামে ওই জমি বরাদ্দ দিয়ে রাষ্ট্রের ১৫ কোটি ৫২ লাখ ৫০ হাজার ৯০০ টাকা ক্ষতি করে। এছাড়া ঝিলমিল বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের অনুকূলে নকশা করা জমি বিনা কারণে বাতিল করে ঢাকা সাংবাদিক সমবায় সমিতির অনুকূলে বরাদ্দ দেন গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবির। ওই সময় গণপূর্তমন্ত্রী ছিলেন মির্জা আব্বাস।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।