৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ২২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৫ জমাদিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা   ●  ইয়াবার কথোপকথন ভাইরাল হওয়া ডালিম এখনো অধরা   ●  বৃত্তি পরীক্ষায় বিশেষ গ্রেড পেল খরুলিয়ার রোহান   ●  মরিচ্যা চেকপোস্টে ৪০ হাজার ইয়াবাসহ ভুয়া নৌবাহিনী সদস্য আটক   ●  উখিয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আবুল কাশেমের ইন্তেকাল   ●  উখিয়ায় নিখোঁজের ৪দিনেও সন্ধান মেলেনি শিশু নুরশেদের   ●  উখিয়ায় প্রায় ৫ কোটি টাকার ইয়াবাসহ বাহক আটক, অধরা মাদক সম্রাট ছোটন ও মামুন   ●  ১৩ নভেম্বরকে ঘিরে কক্সবাজারে সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী   ●  কক্সবাজার ৪আসনঃ প্রার্থী চুড়ান্ত, তবুও মনোনয়ন বঞ্চিত আবদুল্লাহর সমর্থকদের বিক্ষোভ

মরিচ্যা বৌদ্ধ শ্মশানের রাস্তা দখলে, মরদেহ নিয়ে দুর্ভোগে বড়ুয়ারা

কনক বড়ুয়া, উখিয়া: উখিয়ার হলদিয়া পালংয়ের মরিচ্যা বৌদ্ধ শ্মশানে যাতায়াতের গ্রাম্য রাস্তা জবর দখল করে বাউন্ডারি ওয়াল দিয়ে রাস্তা নির্মাণ কে কেন্দ্র করে চরম উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। মরদেহ নিয়ে শ্মশানে নিয়ে গিয়ে দাহকার্য সম্পন্ন করাও যাচ্ছে না।

মরিচ্যার বৌদ্ধ জনসাধারনেরা জানান, উপজেলার হলদিয়া পালং ইউনিয়নের পশ্চিম মরিচ্যা বড়ুয়া পাড়া, দক্ষিণ মরিচ্যা বড়ুয়া সহ খুনিয়া পালং ইউনিয়নের হিরারদ্বীপ গ্রামের প্রায় ৬০০ বড়ুয়া পরিবারের বৌদ্ধ শ্মশান এটি। এছাড়াও উক্ত শ্মশানের একমাত্র যাতায়াত রাস্তা এটি।

আরো জানান, এই প্রাচীন বৌদ্ধ শ্মশানের যাতায়ার রাস্তায় সাইট দেওয়াল নির্মান করে দাহকার্য সম্পন্ন করতে এক প্রকার বাধা সৃষ্টি করেছে। শত বছরের পুরাতন যাতায়তের রাস্তা জবর দখল করে বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ করায় আমরা জনস্বার্থে ইউএনও বরাবর অভিযোগ করতেছি। জেলা প্রশাসক থেকে শুরু করে বঙ্গীয় বৌদ্ধ সমাজের নেতৃবৃন্দদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় শ্মশান রাস্তাটি দখলমুক্ত করার অনুরোধ করতেছি।

উল্লেখ্য, ২০০৩ সালে হলদিয়ার সাবেক সফল চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল চেয়ারম্যানের সহযোগিতায় করা হয়েছিল মরিচ্যার কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ মহাশ্মশানের যাতায়াত রাস্তা। ২০১৭ সালে কিছু স্থানীয়দের নজর পড়ে এই শতবর্ষীয় বৌদ্ধ শ্মশানের যাতায়াত রাস্তার উপর। ফলে সাইট দেওয়াল দিয়ে দখল করার চেষ্টা করেন এই রাস্তা।

উখিয়ার সাবেক নির্বাহী কর্মকর্তা মাঈন উদ্দিনের নির্দেশে সহকারি কমিশনার (ভূমি) নুর উদ্দিন মোহাম্মদ শীবলি নোমান, সাব ইনসপেক্টর আনিসুল ইসলাম ও সহকারী ইনসপেক্টর ওয়ারেছ পরিস্থিতি সমঝোতায় এনে নির্মাণ চলাকালীন বৌদ্ধ শ্মশান রাস্তা অন্যের দখল থেকে দখলমুক্ত করেছিলেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।