১৪ মে, ২০২৫ | ৩১ বৈশাখ, ১৪৩২ | ১৫ জিলকদ, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  তরুণ সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ সোহরাব হোসেন ডলার: এক প্রতিশ্রুতিশীল পথচলা   ●  উখিয়ার প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী ফরিদ আহম্মদ চৌধুরীর ৬ষ্ট মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  কক্সবাজার জেলা বিএনপির সদস্য সিরাজুল হক ডালিম’র সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  শ্রমিক দিবসে সামাজিক সংগঠন “মানুষ” এর ভিন্নধর্মী উদ্যোগ   ●  বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী ২৯ এপ্রিল   ●  লুৎফুর রহমান কাজলের মা সাবেক এমপি সালেহা খানমের ইন্তেকাল করেছেন   ●  টেকনাফে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে ডাকাতদলের গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ১   ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র

জমি বিরোধের জের

মরিচ্যায় ডাঃ কামরান উদ্দিনের মাথা পাটালেন আপন সহোদর!


বিশেষ প্রতিবেদক:

জমি বিরোধের জের ধরে দিন দুপুরে উখিয়ার মরিচ্যা বাজারের চিকিৎসক ডাঃ কামরান উদ্দিনকে ব্যাপক মারধর করেছে তার আপন দুই সহোদরের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী। ওই সময় কামরান উদ্দিনের ব্যবসা প্রতিষ্টান পালং মেডিসিন সেন্টার ভাংচুর চালায় সহোদররা। শুধু তাই নয়, কামরান উদ্দিনকে পিঠিয়ে মারাত্নক জখম করা হয়। তার মাথায় সাতটি সেলাই করা হয়েছে বলে টিকিৎসক জানিয়েছেন। গতকাল সোমবার বিকেল ৩ টায় মরিচ্যা বাজারের মধ্যম স্টেশনে এই হামলার ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়দের মতে, হলদিয়াপালং ইউনিয়নের পূর্ব মরিচ্যা এলাকার মৃত মুকবুল সওদাগরের ছেলে জয়নাল আবেদীন, কামরান উদ্দিন ও ইমরান উদ্দিন। তারা তিন ভাইয়ের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। ইতিমধ্যে কামরান উদ্দিনকে তার সহোদর জয়নাল ও ইমরান নানা ভাবে হুমকি দিয়ে আসছিল। এই নিয়ে তার মা ফাতেমা বেগম বাদি হয়ে ছেলে কামরান উদ্দিনের নিরাপত্তা চেয়ে গত ২১ জুলাই উখিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এমনকি হুমকি দেয়ার অডিও রেকর্ডও কামরানের হাতে সংরক্ষিত রয়েছে। এই সব কিছু তোয়াক্কা না করে কামরানের উপর হামলা চালায় তারা।

আহত কামরান উদ্দিন দাবি করেন, তার দুই সহোদরের হামলায় মাথায় মারাত্বক জখম হয়েছে। সাতটি সেলাই দেয়া হয়েছে। এমনকি দিনদুপুরে তার ব্যবসা প্রতিষ্টান ভাংচুর চালিয়েছে তারা। কামরান জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে প্রশাসনের হম্তাক্ষেপ কামনা করেছেন।

এব্যাপারে হলদিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য এম. মনজুর আলম বলেন, তাদের পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে তারা তিন ভাইসহ তাদের পরিবার নিয়ে বেশ কয়েকবার বৈঠক হয়েছে। সর্বশেষ আজকে জায়গা বন্টন করতে গেলে তারা তিন ভাইয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে সহোদররা কামরানকে আঘাত করে। ঘটনাটি দুঃখজনক।

এইদিকে অভিযুক্ত দুই সহোদরের বক্তব্য নেয়ার জন্য নানা ভাবে চেষ্টা করে তাদের না পাওয়ায় বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।