১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ৪ পৌষ, ১৪৩২ | ২৭ জমাদিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  রামুর ধোয়াপালংয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী অপহরণ : ৩ লাখ টাকা ও মোবাইল লুট   ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন   ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা   ●  ইয়াবার কথোপকথন ভাইরাল হওয়া ডালিম এখনো অধরা   ●  বৃত্তি পরীক্ষায় বিশেষ গ্রেড পেল খরুলিয়ার রোহান   ●  মরিচ্যা চেকপোস্টে ৪০ হাজার ইয়াবাসহ ভুয়া নৌবাহিনী সদস্য আটক   ●  উখিয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আবুল কাশেমের ইন্তেকাল

ভর্তিতে বেশি টাকা নিলে এমপিও বাতিল

a93452ebcc3c55e36bbb1a6f5545ba45x479x283x28বেসরকারি বিদ্যালয়, স্কুল ও কলেজে মাধ্যমিক, নিম্নমাধ্যমিক ও সংযুক্ত প্রাথমিক স্তরে শিক্ষার্থী ভর্তির নীতিমালা জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এতে ভর্তির ফরম ও ভর্তির ফি নির্ধারণ করে বলা হয়েছে, কেউ বেশি টাকা আদায় করলে এমপিও বাতিলসহ আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আজ মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এই নীতিমালা প্রকাশ করা হয়েছে।

নীতিমালায় বলা হয়, ঢাকা মহানগরসহ এমপিওভুক্ত (মাসিক বেতন বাবদ সরকারি অনুদান), আংশিক এমপিওভুক্ত এবং এমপিও–বহির্ভূত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির আবেদন ফরমের জন্য সর্বোচ্চ ২০০ টাকা নেওয়া যাবে।

আর সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি সব মিলিয়ে মফস্বল এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ ভর্তি ফি ৫০০ টাকা, পৌর (উপজেলা) এলাকায় এক হাজার টাকা, পৌর (জেলা সদর) এলাকায় দুই হাজার টাকা এবং ঢাকা ছাড়া অন্যান্য মহানগর এলাকায় তিন হাজার টাকার বেশি নেওয়া যাবে না।

ঢাকা মহানগর এলাকায় অবস্থিত এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষার্থী ভর্তিতে পাঁচ হাজার টাকার বেশি নেওয়া যাবে না। আর ঢাকার আংশিক এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও এমপিও–বহির্ভূত শিক্ষকদের বেতন-ভাতা দেওয়ার জন্য ভর্তির সময় মাসিক বেতন, সেশন চার্জ ও উন্নয়ন ফিসহ বাংলা মাধ্যমে সর্বোচ্চ আট হাজার টাকা এবং ইংরেজি ভার্সনে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা নেওয়া যাবে। একই প্রতিষ্ঠানে বার্ষিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে এক শ্রেণি থেকে পরবর্তী ক্লাসে ভর্তিতে সেশন চার্জ নেওয়া গেলেও পুনঃ ভর্তির ফি নেওয়া যাবে না।

নীতিমালার প্রায় সব নিয়মকানুন গতবারের মতোই রাখা হয়েছে। সরকারি বিদ্যালয়গুলোর মতো ঢাকা মহানগরের বেসরকারি বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থী ভর্তিতে ৪০ শতাংশ আসন বিদ্যালয়সংলগ্ন এলাকার (ক্যাচমেন্ট এরিয়া) শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষণ রাখতে হবে। বাকি ৬০ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। তবে আগের মতো কোটাও থাকছে।

প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আবশ্যিকভাবে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করতে হবে। আর দ্বিতীয় থেকে অষ্টম শ্রেণির শূন্য আসনে লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী বাছাই করতে হবে। নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে হবে জেএসসি-জেডিসির ফলের ভিত্তিতে।-প্রথম আলো

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।