২৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ৮ পৌষ, ১৪৩২ | ২ রজব, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  সিবিআইউ’র আইন বিভাগের ১৭তম ব্যাচের বিদায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  ক্ষোভ থেকে হত্যার ছক আঁকেন অপরাধী চক্র   ●  রামুর ধোয়াপালংয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী অপহরণ : ৩ লাখ টাকা ও মোবাইল লুট   ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন   ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা   ●  ইয়াবার কথোপকথন ভাইরাল হওয়া ডালিম এখনো অধরা   ●  বৃত্তি পরীক্ষায় বিশেষ গ্রেড পেল খরুলিয়ার রোহান

ভয়াবহ খাদ্য সংকটে চার মুসলিম দেশ

ভয়াবহ সংঘাতের কবলে পড়ে মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার ৩ কোটি মানুষ খাদ্য অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। এসব এলাকায় পরিস্থিতি এমন যে, এক বেলা খাওয়ার পর পরের বার কি খাবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। সোমবার প্রকাশিত জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (ফাও) এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। খবর এএফপির।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত পাঁচ বছরে মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার কয়েক কোটি প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টিমানের ব্যাপক অবনতি হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, ‘ইরাক, সুদান, সিরিয়া ও ইয়েমেনের মতো দেশগুলোতে ভয়াবহ খাদ্য ঘাটতি বিরাজমান। এসব দেশের জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টি পরিস্থিতির ওপর চলমান যুদ্ধ ও সংঘাতের ভয়াবহ প্রভাব স্পষ্ট।’

ফাওয়ের সহকারী পরিচালক ও আঞ্চলিক প্রতিনিধি আবদেস সালাম ওলাদ আহমেদ বলেন, যুদ্ধের কারণে ভয়াবহ পানির ঘাটতি দেখা দিয়েছে যা মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার অনেক দেশের কৃষির ওপর প্রভাব ফেলছে। আরব বিশ্বের দরিদ্রতম দেশ ইয়েমেনের অবস্থা আরও শোচনীয়। দুই বছর আগে সৌদি জোটের আক্রমণে বিধ্বস্ত দেশটির খাদ্য নিরাপত্তা ভেঙে পড়েছে।

গত শুক্রবার ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম হুশিয়ারি দিয়ে জানায়, দেশটির ২২টি প্রদেশের এক-তৃতীয়াংশই এখন দুর্ভিক্ষের মুখে। এখানকার শতকরা ১ কোটি ৭০ লাখ মানুষ অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। ফাও বলেছে, সিরিয়ার ছয় বছরের গৃহযুদ্ধ নাগরিকদের খাদ্য নিরাপত্তার ওপর ভয়াবহ প্রভাব ফেলেছে। দেশটির মোট জনসংখ্যার অর্ধেকেরই জরুরি খাদ্য সহায়তার প্রয়োজন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।