২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ১০ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

বান্দরবানে অবৈধ পাথর উত্তোলন বন্ধে চার সচিবসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা


বান্দরবানে পাহাড়ি ঝিড়ি ঝর্ণা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন বন্ধে প্রশাসনের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে ৪ মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ ১২ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
রোববার বান্দরবানের সিনিয়র সহকারী জজ মনিশা মহাজনের আদালতে মামলাটি দায়ের করেন লামা উপজেলার ফাঁসিয়া খালী এলাকার বাসিন্দা শিমুল জলাই ত্রিপুরা। এই মামলায় আদালত পাথর উত্তোলন বন্ধে কেন স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করা হবে না মর্মে ১৫ দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেন।

আদালত সূত্রে জানা যায়, বান্দরবানের লামা উপজেলার ফাঁসিয়া খালী ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার পাহাড়ি ঝিড়ি ঝর্ণা থেকে একটি মহল অবাধে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করে যাচ্ছে। এর ফলে পানির উৎস যেমন হারিয়ে যাচ্ছে তেমনি পরিবেশের উপর বিরুপ প্রভাব পরছে। কিন্তু পাথর উত্তোলন বন্ধে প্রশাসনের পক্ষ হতে কার্যকর কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে না। অবৈধ ভাবে পাথর উত্তোলন বন্ধে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চেয়ে শিমুল জলাই ত্রিপুরা নামের এক ব্যক্তি সিনিয়ন সহকারী জজের আদালতে ৪ মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ ১২ জনকে আসামি করে আজ মামলাটি দায়ের করেন।

মালার আসামিরা হচ্ছেন পার্বত্য মন্ত্রণালয়, খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয় ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ৪ সচিব। এছাড়া চট্রগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার, বান্দরবানের জেলা প্রশাসক, বান্দরবানের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্বা), লামা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার, লামা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। এছাড়া ২ পাচারকারী লামা পৌরসভার বাসিন্দা প্রদীপ দাশ ও ছাগল খাইয়া এলাকার বাসিন্দা আলী হোসেন আসামির তালিকায় রয়েছেন। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে তাদের কারণ দর্শানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।