১৯ জুলাই, ২০২৫ | ৪ শ্রাবণ, ১৪৩২ | ২৩ মহর্‌রম, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  উৎসবমুখর পরিবেশে সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র নির্বাচন সম্পন্ন   ●  যুক্তরাষ্ট্রের জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন চৌধুরী কন্যা স্বর্ণা   ●  ভিজিএফ চালের অনিয়ম’ নিয়ে সংবাদ – চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা   ●  শিক্ষার ফেরিওয়ালা মরহুম জালাল আহমদ চৌধুরীর ১৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  বিয়ের তিন মাসেই সড়কে প্রাণ গেল হলদিয়ার জুনাইদের   ●  চুনোপুঁটি ধরলেও অধরা রাঘববোয়ালরা

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে ভারতের দুটি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে ভারত সরকারের সিদ্ধান্ত নিয়ে যখন তোলপাড় ঠিক সেসময়ই মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সীমান্ত বরাবর দুটি নতুন অভিবাসন চেকপোস্ট ((ইমিগ্রেশন চেক পোস্ট) খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

এই দুটি মিজোরামের লুংলেই ও লংরথলাই জেলায় অবস্থিত। বৈধ পাসপোর্ট ও ভিসা নিয়েই এই দুই সীমান্ত দিয়ে প্রতিবেশি দুই দেশে ভ্রমণ করা যাবে।

শনিবার ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের তরফে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হয় ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার মিয়ানমার সীমান্ত বরাবর মিজোরামের লংরথলাই জেলার জোরিনপুরি ল্যান্ড চেক পোস্ট’কে অভিবাসন চেক পোস্ট হিসেবে অনুমোদন দিয়েছে, যেখান দিয়ে বৈধ ট্রাভেল ডকুমেন্ট সাথে নিয়ে সব শ্রেণীর যাত্রীরা ভারত থেকে মিয়ানমার এবং মিয়ানমার থেকে ভারত যাতায়াত করতে পারবেন।

অন্য একটি গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে ‘বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মিজোরামের লুংলেই জেলার কওরপুইছুয়া ল্যান্ড চেক পোস্ট’কে অভিবাসন চেক পোস্ট হিসেবে অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এই সীমান্ত দিয়ে বৈধ ট্রাভেল ডকুমেন্ট সাথে নিয়ে সমস্ত শ্রেণীর যাত্রী ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াত করতে পারবেন।

মূলত কালাদান বহুমুখী প্রকল্পের কারণেই ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত বরাবর মিজোরামের জোরিনপুরিকে নতুন ল্যান্ড কাস্টমস স্টেশন (এলসিএস) হিসাবে বেছে নেয়া হয়েছে। মিয়ানমারের সিট্টওয়ে সমুদ্র বন্দর থেকে ২৮৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই জোরিনপুরি।

২০১২ সালের মে মাসে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের মিয়ানমার সফরকালেই জোরিনপুরি নিয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। অন্যদিকে বাংলাদেশ নদী সীমান্ত বরাবর মিজোরামের একটি এলাকা হল কওরপুইছুয়া।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।