৫ নভেম্বর, ২০২৫ | ২০ কার্তিক, ১৪৩২ | ১৩ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রফতানি করবে পশ্চিমবঙ্গ

file-8
বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সাহায্যের প্রস্তাব দিবে পশ্চিমবঙ্গ। কী কীভাবে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রফতানি করা যেতে পারে সে বিষয়ে ইতিমধ্যে বিস্তারিত প্রস্তাব তৈরি করেছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলি। শনিবার বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের কর্মকর্তারা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিদ্যুৎ নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন। পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিদ্যুৎ কেনাই যে বাংলাদেশের পক্ষে সুবিধাজনক, সেটাও উল্লেখ করেছিলেন বাংলাদেশের কর্মকর্তারা। তারপরেই পশ্চিমবঙ্গ বিস্তারিত প্রস্তাব তৈরি করে যে, কী কীভাবে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রফতানি করা যেতে পারে।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুর থেকে বাংলাদেশের ভেড়ামারা পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন দিয়ে দিনে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাঠায় ভারত। এর মধ্যে ২৫০ মেগাওয়াট দেয় জাতীয় তাপবিদ্যুৎ কর্পোরেশন (এনটিপিসি)। দুই দেশের চুক্তি অনুযায়ী ওই বিদ্যুতের দাম খুবই কম রাখা আছে। অপরদিকে আরো ২৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ রফতানি করে পশ্চিমবঙ্গ। যার দাম বাজার অনুযায়ী ঠিক হয়ে থাকে। ২০১৩ সাল থেকে কেন্দ্রীয় সংস্থা পাওয়ার ট্রেডিং কর্পোরেশনের মাধ্যমে এই বিদ্যুৎ রফতানি করা হয়।
রাজ্যের বিদ্যুৎ মন্ত্রী শোভনদেব চ্যাটার্জীর বরাত দিয়ে বিবিসি জানায়, পশ্চিমবঙ্গে প্রায় সাড়ে দশ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। সেখানে তাদের চাহিদা মেটাতে লাগে সাড়ে আট হাজার মেগাওয়াটের কাছাকাছি বিদ্যুৎ। তাই দুই হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ এখনই রফতানি করতে পারে তারা।
তবে সবটাই নির্ভর করবে বাংলাদেশ কতটা বিদ্যুৎ নিতে চাইছে, তার ওপরে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।