১৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ৪ পৌষ, ১৪৩২ | ২৭ জমাদিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  রামুর ধোয়াপালংয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী অপহরণ : ৩ লাখ টাকা ও মোবাইল লুট   ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন   ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা   ●  ইয়াবার কথোপকথন ভাইরাল হওয়া ডালিম এখনো অধরা   ●  বৃত্তি পরীক্ষায় বিশেষ গ্রেড পেল খরুলিয়ার রোহান   ●  মরিচ্যা চেকপোস্টে ৪০ হাজার ইয়াবাসহ ভুয়া নৌবাহিনী সদস্য আটক   ●  উখিয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আবুল কাশেমের ইন্তেকাল

ফের রোহিঙ্গা শুমারি শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

মায়ানমারের রাখাইন রাজ্য (আরাকান) থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে এসে নতুন করে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের প্রকৃত সংখ্যা জানতে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম ও বান্দরবানে একযোগে মঙ্গলবার থেকে শুরু হবে শুমারি। চলবে আগামী ১০ মার্চ পর্যন্ত।
সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) কক্সবাজার জেলা পরিসংখ্যান ব্যুরো কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. ওয়াহিদুর রহমান এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে কক্সবাজার সদর, রামু, চকরিয়া, উখিয়া ও টেকনাফে শুমারি শুরু হবে। একই দিন চট্টগ্রামের লোহাগড়া, সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, পটিয়া ও বোয়ালখালী এবং বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি, লামা ও আলীকদমেও শুমারি চালানো হবে।

“কক্সবাজারের নিবন্ধিত শরণার্থী শিবিরগুলোর (উখিয়ার কুতুপালংয়ে ১টি ও টেকনাফের নয়াপাড়ায় ১টি) বাইরে দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে বসবাসকারী অনিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের তথ্যও সংগ্রহ করা হবে। আগামী ১০ মার্চ পর্যন্ত শুমারি চলবে। প্রয়োজনে দু’এক দিন সময় বাড়ানো হতে পারে”।

পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা সীমান্তবর্তী উখিয়া ও টেকনাফের শরণার্থী শিবিরসহ বিভিন্ন পাহাড়ি এলাকা এবং রামু, চকরিয়া ও কক্সবাজার সদরে আশ্রয় নিয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। শুমারি যথাযথভাবে সম্পন্ন করতে ইতোমধ্যে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পর্যবেক্ষণ কমিটি গঠন করা হয়েছে। জেলা কমিটিতে জেলা প্রশাসক এবং উপজেলা কমিটিতে স্থানীয় ইউএনওদের কমিটির প্রধান করা হয়েছে, যোগ করেন ওয়াহিদুর রহমান।

তিনি বলেন, কক্সবাজারে শুমারিতে অংশ নেওয়া প্রতি দলে ২ জন করে ১৭০টি দল কাজ করবে।

গত বছরের মার্চে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহযোগিতায় কক্সবাজারসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অনিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের সংখ্যা জানতে মাসব্যাপী শুমারি করা হয়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।