২ মে, ২০২৫ | ১৯ বৈশাখ, ১৪৩২ | ৩ জিলকদ, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  শ্রমিক দিবসে সামাজিক সংগঠন “মানুষ” এর ভিন্নধর্মী উদ্যোগ   ●  বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী ২৯ এপ্রিল   ●  লুৎফুর রহমান কাজলের মা সাবেক এমপি সালেহা খানমের ইন্তেকাল করেছেন   ●  টেকনাফে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে ডাকাতদলের গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ১   ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন

ফিতরা সর্বনিম্ন ৬৫ টাকা, সর্বোচ্চ ১৯৮০ টাকা

১৪৩৮ হিজরি সালের ফিতরা নির্ধারণ করা হয়েছে জনপ্রতি সর্বনিম্ন ৬৫ টাকা ও সর্বোচ্চ ১৯৮০ টাকা। আজ বৃহস্পতিবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। গত বছর জনপ্রতি সর্বনিম্ন ৬৫ টাকা থাকলেও সর্বোচ্চ ফিতরা ছিল ১৬৫০ টাকা। ইসলামী শরিয়া মতে, আটা, খেজুর, কিসমিস, পনির ও যব ইত্যাদি পণ্যগুলোর যেকোনো একটি দিয়ে ফিতরা আদায় করা যায় বলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

আটা দিয়ে ফিতরা আদায় করলে অর্ধ সা বা এক কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ৬৫ টাকা, যব দিয়ে আদায় করলে এক সা বা ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ৫৬০ টাকা, কিসমিস দিয়ে আদায় করলে এক সা বা ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১২৫০ টাকা আদায় করতে হবে। খেজুর দিয়ে আদায় করলে এক সা বা ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১৬৫০ টাকা এবং পনির দিয়ে আদায় করলে এক সা বা ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১৯৮০ টাকা আদায় করতে হবে।

মুসলমানরা নিজ নিজ সামর্থ্য অনুসারে উপরোক্ত পণ্যগুলোর যেকোনো একটি বা তার বাজারমূল্য দিয়ে সাদকাতুল ফিতর আদায় করতে পারবেন। তবে পণ্যগুলোর স্থানীয় খুচরা বাজার মূল্যের তারতম্যের কারণে স্থানীয় মূল্যে পরিশোধ করলেও ফিতরা আদায় হবে। সভায় জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সদস্য মো. মোজাহারুল মান্নান, ড. মুহাম্মদ আবদুস সালাম, মুফতি মো. আবদুল্লাহ, প্রফেসর সিরাজউদ্দিন আহমদ, মুফাস্‌সির ড. মো. আবু সালেহ পাটোয়ারী, মুফতি মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান, ড. আবদুল জলীল, মুফতি এহসানুল হক, মুহাম্মদ মুহিবুল্লাহিল বাকী নদভী, শাঈখ মুহাম্মদ উছমান গণী, অধ্যক্ষ মাওলানা মো. আবদুর রাজ্জাক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।