ভাষার মাসে শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিকান্ড কোন ভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। প্রশাসনের যথাযথ সুষ্ঠু তদারকির অভাবেই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ স্মৃতিস্তম্ভে শহীদদের নাম লিপিবদ্ধ করা নিয়েও কক্সবাজারের প্রগতিশীল ও সুশীল সমাজের মাঝে নানা বিতর্ক রয়েছে।
বুধবার (১ মার্চ) বিকাল ৫টার দিকে কক্সবাজার পৌরসভা চত্বরে আয়োজিত সমাবেশে বক্তারা এসব কথা বলেন।
প্রগতিশীল সংগঠন সমূহের ব্যানারে আয়োজিত সমাবেশে বক্তারা আরো বলেন, কক্সবাজারে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ শুভাষ-ফরহাদসহ বাদ পড়া সকল শহীদদের নাম স্মৃতিস্তম্ভে যুক্ত করে ২৬ মার্চের মধ্যে স্মৃতিস্তম্ভটি আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করতে হবে। পাশাপাশি কক্সবাজার শহরের পালের দোকান সংলগ্ন পুরাতন শহীদ মিনারও সংরক্ষণের জন্য প্রশাসনের প্রতি দাবী জানানো হয়।
জেলা উদীচীর সভাপতি কল্লাণ পালের সভাপতিত্বে ও জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক পাভেল দাশের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি অর্পন বড়ুয়া, জেলা উদীচীর সহ সাধারণ সম্পাদক বোরহান মাহমুদ, জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক শয়ন কান্তি বিশ্বাস, সিটি কলেজ ছাত্র ইউনিয়নের আহ্বায়ক তনয় দাশ, উদীচী কক্সবাজার সরকারী কলেজ সংসদের সভাপতি জাহেদুল হক সুমন প্রমূখ। এ সমাবেশে সংহতি জানান কক্সবাজার প্রগতি লেখক সংঘের কবি কালাম আযাদ। এছাড়াও এতে জেলা ছাত্র ইউনিয়ন নেতা সঞ্জয় বিশ্বাস, শুভজিৎ রুদ্র, মংবাহেন রাখাইন, মো. মোস্তাক, আবিদ, দুয়েল ও ঋত্বিকসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।