১৫ অক্টোবর, ২০২৫ | ৩০ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২২ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান

পালংখালীর চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিনের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে রাস্তায় নামলো হাজারো নারী-পুরুষ

বিশেষ প্রতিবেদক:

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম. গফুর উদ্দিন চৌধুরী সহ সাতজনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছে সিরাজুল মোস্তফা। যার সিআর মামলা নং-২৩৫/২২।
মামলাটি মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক দাবি করে প্রত্যাহারের দাবিতে গতকাল সোমবার মানববন্ধন করেছে পালংখালী ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনসাধারণ। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন,”গফুর উদ্দিন চৌধুরী কখনো পাহাড় কাটার সাথে জড়িত ছিলোনা। গরীবের প্রাণপ্রিয় চেয়ারম্যান হিসেবে তিনবার নির্বাচিত হয়ে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।

তারা আরও বলেন,”গফুর উদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে যে বা যারা ষড়যন্ত্র করতেছে তাদের বিষয়ে গভীর অনুসন্ধান করে তাদের আসল পরিচয় বের করা উচিত।

পরে সাংবাদিকদের সাথে প্রেস ব্রিফিং করে চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী। এসম তিনি বলেন, কখনো পাহাড় কাটার সাথে জড়িত ছিলাম না। মামলার বাদীকেও কোনোদিন দেখিনি। সেখানে আমার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আমি উক্ত মামলার পুনরায় তদন্ত দাবি করছি বিজ্ঞ আদালতের নিকট।

তিনি আরও বলেন,”আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি মহল উঠেপড়ে লেগেছে। আমার বিরুদ্ধে কিছু করতে পারলে তারা এ ইউনিয়নে অনেক অবৈধ কর্মকাণ্ড ঘটাতে পারবে৷ দেদারসে পাহাড় কাটতে পারবে। আমার প্রাণ যতদিন থাকবে ৫০হাজার টা মামলা হলেও অন্যায়ের প্রতিবাদ করে যাবো। পাহাড়খেকোদের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাবো।”

এসময় মামলাটি মিথ্যা,বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি করে তিনি বলেন,”মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে হামলা করা হয়েছে। মূলত ঘটনা হচ্ছে যারা বালির ইজারা নেয় তারা বালির মেশিন বসায় পাহাড়ের ভেতরে একটা আরেকটা খালের উপর। অবৈধভাবে পাহাড়ের মাটির নিচ থেকে বালি আহরণের প্রতিবাদ সবসময় জানিয়ে আসছি। যার ফলে এ ইউনিয়নের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন কিছু কুচক্রী মহলের মানুষ আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতেছে। কেননা আমি না থাকলে বর্তমান সরকারের চলমান উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ বন্ধ হয়ে যাবে। তখন তারা সবকিছু লুটপাট করতে পারবে।”

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।