৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ১৯ ভাদ্র, ১৪৩২ | ১০ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫

পন্ডিত সত্যপ্রিয় মহাথেরোর মহাপ্রয়াণে এড. দীপংকর বড়ুয়া পিন্টু’র শোক

প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃ বাংলাদেশের সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার সহ সভাপতি, রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহারের অধ্যক্ষ এবং একুশে পদক প্রাপ্ত পন্ডিত সত্যপ্রিয় মহাথেরোর মহাপ্রয়াণে বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি এডভোকেট দীপংকর বড়ুয়া পিন্টু গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদের কক্সবাজার জেলার নির্বাহী সভাপতি এডভোকেট দীপংকর বড়ুয়া পিন্টু এক শোক বার্তায়, অধ্যক্ষ সত্যপ্রিয় মহাথেরোর মহাপ্রয়াণে জাতি একজন জ্ঞানী, গবেষক ও বিদ্যাণ ব্যক্তিকে এবং কক্সবাজার জেলাবাসী তাদের একজন আপনজনকে হারালো বলে উল্লেখ করেন। যা সহজে পূরন হবার নয়। তিনি অধ্যক্ষ পন্ডিত সত্যপ্রিয় মহাথেরের আত্মার পারলৌকিক নির্বাণ কামনা করেন।

প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার ৩ আক্টোবর দিবাগত রাত ১২ টা ৫০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে অধ্যক্ষ সত্যপ্রিয় মহাথের শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
সত্যপ্রিয় মহাথেরের প্রকৃত নাম বিধু ভূষণ বড়ুয়া। সমাজসেবায় অবদানের জন্য তিনি ২০১৩ সালে সরকারের রাষ্ট্রীয় মর্যাদাপূণ একুশে পদকে লাভ করেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফর সঙ্গী হিসাবে বিভিন্ন দেশে রাষ্ট্রীয় সফর করেন।

অধ্যক্ষ পন্ডিত সত্যপ্রিয় মহাথের বৌদ্ধ ধর্ম বিষয়ক অনেক গবেষণাধর্মী গ্রন্থ রচনা করেছেন। তিনিই একমাত্র ব্যক্তি, যিনি ত্রিপিটকের অভিধর্ম পিটকের অন্তর্গত ‘চুল্লবর্গ’ গ্রন্থ পালি থেকে বাংলায় অনুবাদ করেছেন। গ্রন্থটি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ শিক্ষা ও গবেষনায় সহায়ক গ্রন্থ হিসাবে অনন্য ভূমিকা রাখছে। তিনি বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় শীর্ষ গুরু ছিলেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।