২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ১৪ আশ্বিন, ১৪৩২ | ৬ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন

নাইক্ষ্যংছড়িতে ২১ হাজার রোহিঙ্গাকে খাওয়ানো হবে কলেরা টিকা


হাফিজুল ইসলাম চৌধুরীঃ আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা কলেরায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে আছে। রোহিঙ্গা এবং আশপাশের স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ এই সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে জরুরিভিত্তিতে উদ্যোগ নিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের পর বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের পাঁচটি আশ্রয়শিবিরে- আজ রোববার ও আগামীকাল সোমবার এক বছরের অধিক, ২১ হাজার রোহিঙ্গাকে কলেরা প্রতিষেধক ওষুধ (টিকা) খাওয়ানো হবে।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যানবিধ মাহবুব আলম গতকাল শনিবার বিকেলে এ তথ্য জানান। মাহবুব আলম বলেন, আজ সকালে ঘুমধুম ইউনিয়নে কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন বান্দরবানের ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন অংশৈ প্রু মারমা। ঘুমধুমের তুমব্রু সীমান্তের কোনারপাড়ায় ৮ হাজার ৩৭০জন এবং উত্তরপাড়ায় আশ্রয় নেওয়া ৩ হাজার ৮৭২জন রোহিঙ্গাকে একই দিনে কলেরা টিকা খাওয়ানো হবে। পরদিন সোমবার নাইক্ষ্যংছড়ি সদরের বড় শণখোলায় ৬ হাজার ৫৪৯জন, সাপমারাঝিরিতে ১ হাজার ৮৬০জন এবং দোছড়ি ইউনিয়নের বাহিরমাঠ আশ্রয়শিবিরের ৩৫০জন রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ ও শিশুকে এই টিকার আওতায় আনা হবে।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম সরওয়ার কামাল বলেন, ‘২২ হাজার কলেরা প্রতিষেধক ওষুধ (টিকা) নাইক্ষ্যংছড়ির জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এসব টিকা খাওয়ানোর ক্ষেত্রে সীমান্তের পাঁচটি আশ্রয়শিবিরে স্বাস্থ্যবিভাগের ৪০টি টিম কাজ করবে। টিকা খাওয়ানোর পর প্রতিজন রোহিঙ্গাকে একটি করে পানির বোতল ও সাবান বিতরণ করা হবে। কারণ এই টিকা খাওয়ার পর প্রচুর পরিমানে পানি খেতে হয়।’
বিজিবির অভিযান

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।