২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৬ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৮ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

ধরেই নিলাম ফটোসেশন করছে, কিন্তু নিজের খেয়ে বনের মোষ ক’জনে তাড়ায়?

ধরেই নিলাম ওরা ফটোসেশন করছে, করুক না। এ কাজটাই বা আমরা কতজন করতে পারছি। নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর মতো হিম্মত কজনের হয়। সেই সকালে দুটো নাস্তা খেয়ে বাড়ি থেকে বের হয়, সারাদিন আর কোনো খবর নেই। বাসা থেকে ফোন এলে কাজের ব্যস্ততার কারণে যতটুকু সম্ভব নিজেদের অস্তিত্ব জানান দিয়ে রেখে দেয়া। হয়তো এর জন্য পরিবারের সদস্যদের কাছে থেকে বকাঝকা শুনতে হয়েছে। তবুও ওরা অবিচল ওদের কাজে। কিছু একটা করতেই হবে, এটাই ওদের ধ্যান।

সীমান্ত , সুবা, রিপ্তি, শ্রেয়শ্রী, আসিফ ইমরান, হিমাংশু, শুভ, অনিমা, কামরান ওরাসহ মোট আঠাশ জন স্টুডেন্ট গত পাঁচ-ছ দিন রংপুর মহানগর দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে। তবে হ্যাঁ, পারিবারিক সম্মতিপত্র নিয়ে এগিয়ে এসেছে ওরা।

ওদের একটা প্লাটফর্ম আছে “We for them”. সত্যিই এ নামের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায় ওদের সামাজিক কমিটমেন্ট। চলুন না আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাই ওদের পাশে একটু সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে।

শুক্রবার বিকেলে নিজের ফেসবুক ওয়ালে কয়েকটা ছবিসহ এভাবেই ওদের বর্ণনা তুলে ধরেছেন সেরাফুল হোসেন হিমেল নামে এক ব্যক্তি। আর এতে কমেন্ট করে প্রশংসা ও সাহস যুগিয়েছেন আরও কয়েজন।

গোলাম মোস্তফা নামে একজন লিখেছেন ‘তারুণ্যের শক্তি ও সততা এখানেই পরিস্ফুট! হ্যাটস অফ ফর ইউ, মাই বয়েজ!’

আজাদ কালাম লিখেছেন ‘ভালো কিছু অবশ্যই প্রশংসনীয়। ওদের সৎকর্ম ওদেরকে ভালোভাবে বাঁচতে শেখাবে। এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ট সময়।

jagonews24

সত্যিই তো ছবিগুলো দেখলেই বোঝা যায় কী করছে না, ওরা। দোকানের সামনে বৃত্ত আঁকা, জীবাণুনাশক স্প্রে, ঝাড়ু হাতে রাস্তা পরিষ্কার, সাধারণ মানুষের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি-সবটাই করছেন।

আর তাইতো ফারহানা পারভেজ নামে একজন লিখেছেন, বেঁচে থাকো তোমরা যুগ যুগ। তোমাদের মতো সন্তান আমাদের দেশের জন্য দরকার।

সূত্র- জাগোনিউজ

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।