৩০ এপ্রিল, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ, ১৪৩২ | ১ জিলকদ, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী ২৯ এপ্রিল   ●  লুৎফুর রহমান কাজলের মা সাবেক এমপি সালেহা খানমের ইন্তেকাল করেছেন   ●  টেকনাফে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে ডাকাতদলের গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ১   ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন   ●  প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি মিয়ানমার

জাতিসংঘের ব্রিফিংয়ে ফের বাংলাদেশের শান্তিরক্ষী প্রসঙ্গ

জাতিসংঘের নিয়মিত সংবাদ-সম্মেলনে ফের উঠে এসেছে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশের র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নসহ (র‌্যাব) বিভিন্ন পুলিশ ইউনিটের অনেক কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করছেন। বন্দি নির্যাতনের অভিযোগে অভিযুক্ত র‌্যাবসহ পুলিশের অন্য ইউনিটগুলো সম্প্রতি বন্দি নির্যাতন আইন বাতিলের যে ইচ্ছার কথা জানিয়েছে, তা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা অধিদপ্তরের মনোযোগ আকর্ষণ করবে কিনা, সে বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি-মুনের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজাররিকের কাছে। যদিও জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র এ বিষয়ে আগের মতোই জবাব দিয়েছেন।
প্রশ্নকর্তা সাংবাদিক তার প্রশ্নে বলেন, আমি বাংলাদেশ বিষয়ে আপনার কাছে প্রশ্ন করতে চাই। পুলিশের (বাংলাদেশে) কয়েকটি ইউনিট আছে, যার মধ্যে কয়েকটি ব্যাপারে আমি আপনার কাছে জানতে চেয়েছি। র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) ও অন্যরা (পুলিশ ইউনিট) জনসমক্ষে বলছে তারা একটি আইন প্রত্যাহার করতে চায়। কারারুদ্ধ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নির্যাতন নিষিদ্ধ করতে চায়, কারণ তারা (র‌্যাবসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট) নির্যাতনের জন্য অভিযুক্ত হয়েছে। আমি জানতে চাই, জাতিসংঘের বিভিন্ন ধরনের শান্তিরক্ষী মিশনে এ (পুলিশ) ইউনিটগুলোর বহু কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেয়ার প্রেক্ষাপটে এ ধরনের ঘটনা কি ডিপিকেও’র (ডিপার্টমেন্ট অব পিসকিপিং অপারেশনস) মনোযোগ আকর্ষণ করবে?
জবাবে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র আমি রিপোর্টটি দেখিনি। আমি মনে করি, মহাসচিবের অবস্থান হচ্ছে অবশ্যই নির্যাতনের বিরুদ্ধে, নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরকার ও রাষ্ট্রসমূহ বিভিন্ন সমঝোতায় স্বাক্ষর করা ও আন্তর্জাতিক আইনকে সমুন্নত রাখার পক্ষে। ডিপিকেও’র কাছ থেকে আমি যদি আরও তথ্য পাই, আপনাকে জানিয়ে দেবো।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।