২১ আগস্ট, ২০২৫ | ৬ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২৬ সফর, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

জাতিসংঘের ব্রিফিংয়ে ফের বাংলাদেশের শান্তিরক্ষী প্রসঙ্গ

জাতিসংঘের নিয়মিত সংবাদ-সম্মেলনে ফের উঠে এসেছে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশের র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নসহ (র‌্যাব) বিভিন্ন পুলিশ ইউনিটের অনেক কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করছেন। বন্দি নির্যাতনের অভিযোগে অভিযুক্ত র‌্যাবসহ পুলিশের অন্য ইউনিটগুলো সম্প্রতি বন্দি নির্যাতন আইন বাতিলের যে ইচ্ছার কথা জানিয়েছে, তা জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা অধিদপ্তরের মনোযোগ আকর্ষণ করবে কিনা, সে বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি-মুনের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজাররিকের কাছে। যদিও জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র এ বিষয়ে আগের মতোই জবাব দিয়েছেন।
প্রশ্নকর্তা সাংবাদিক তার প্রশ্নে বলেন, আমি বাংলাদেশ বিষয়ে আপনার কাছে প্রশ্ন করতে চাই। পুলিশের (বাংলাদেশে) কয়েকটি ইউনিট আছে, যার মধ্যে কয়েকটি ব্যাপারে আমি আপনার কাছে জানতে চেয়েছি। র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) ও অন্যরা (পুলিশ ইউনিট) জনসমক্ষে বলছে তারা একটি আইন প্রত্যাহার করতে চায়। কারারুদ্ধ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নির্যাতন নিষিদ্ধ করতে চায়, কারণ তারা (র‌্যাবসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট) নির্যাতনের জন্য অভিযুক্ত হয়েছে। আমি জানতে চাই, জাতিসংঘের বিভিন্ন ধরনের শান্তিরক্ষী মিশনে এ (পুলিশ) ইউনিটগুলোর বহু কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেয়ার প্রেক্ষাপটে এ ধরনের ঘটনা কি ডিপিকেও’র (ডিপার্টমেন্ট অব পিসকিপিং অপারেশনস) মনোযোগ আকর্ষণ করবে?
জবাবে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র আমি রিপোর্টটি দেখিনি। আমি মনে করি, মহাসচিবের অবস্থান হচ্ছে অবশ্যই নির্যাতনের বিরুদ্ধে, নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরকার ও রাষ্ট্রসমূহ বিভিন্ন সমঝোতায় স্বাক্ষর করা ও আন্তর্জাতিক আইনকে সমুন্নত রাখার পক্ষে। ডিপিকেও’র কাছ থেকে আমি যদি আরও তথ্য পাই, আপনাকে জানিয়ে দেবো।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।