৩ মে, ২০২৫ | ২০ বৈশাখ, ১৪৩২ | ৪ জিলকদ, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  শ্রমিক দিবসে সামাজিক সংগঠন “মানুষ” এর ভিন্নধর্মী উদ্যোগ   ●  বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী ২৯ এপ্রিল   ●  লুৎফুর রহমান কাজলের মা সাবেক এমপি সালেহা খানমের ইন্তেকাল করেছেন   ●  টেকনাফে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে ডাকাতদলের গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ১   ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন

ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা রোহিঙ্গাদের ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়ার দাবিতে কক্সবাজার পিপলস ফোরামের স্মারকলিপি

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি : কক্সবাজার জেলা ব্যাপী ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা নতুন ও পুরাতন রোহিঙ্গাদের উখিয়া-টেকনাফে সরকার নির্ধারিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে বায়োমেট্ট্রিকের আওতায় তালিকাভূক্ত করার দাবীতে কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে কক্সবাজার পিপলস ফোরাম। মঙ্গলবার ১৭ অক্টোবর দুপুর ১২টায় কক্সবাজার পিপলস ফোরামের সভাপতি দৈনিক রূপালী সৈকতের সম্পাদক ফজলুল কাদের চৌধুরী ও সাধারন সম্পাদক দৈনিক সকালের কক্সবাজারের সম্পাদক ফরহাদ ইকবালের নেতৃত্বে এই স্মারকলিপি দেওয়া হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক সকালের কক্সবাজারের নির্বহাী সম্পাদক মহসীন শেখ, সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়েস কক্সবাজারের প্রধান নির্বাহী এম ইব্রাহিম খলিল মামুন, বন ও পরিবেশ সংরক্ষন পরিষদের সভাপতি মাসুদউর রহমান, প্রচার সম্পাদক দৈনিক কক্সবাজার ৭১ এর নির্বাহী সম্পাদক এইচএম নজরুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক দৈনিক দৈনন্দিনের পরিচালনা সম্পাদক শফিউল আলম, শিক্ষক নেতা মুজিবুল হক ও দৈনিক রূপালী সৈকতের স্টাফ রিপোর্টার মহিউদ্দিন মাহী প্রমুখ। স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, মিয়ানমার সরকারের নজিরবিহীন নির্যাতন, খুন, ধর্ষন ইত্যাদির কারণে মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গারা দীর্ঘ দিন ধরে বাংলাদেশে এসে কিছু ক্যাম্পে এবং অনেকেই জেলার বিভিন্ন জায়গায় স্থায়ী ও অস্থায়ী ভাবে বসবাস করে আসছেন। অনেক প্রভাবশালী তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে এবং আশ্রয় দিচ্ছে। এতে স্থানীয়রা কর্মসংস্থান থেকে যেমন বঞ্চিত হচ্ছে তেমনিই আইনশৃঙ্খলারও চরম অবনতি হচ্ছে। জেলায় চুরি, ডাকাতি, খুন, পাহাড় কাটা, গাছকাটা, অস্ত্র ও মাদক সরবরাহসহ নানা অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছে এসব রোহিঙ্গারা। এর প্রেক্ষিতে পুরাত ন ও নতুন আসা সকল রোহিঙ্গাদের একই স্থানে ক্যাম্পে নিয়ে আসা জরুরী হয়ে পড়ছে। তাদেরও বায়োমেট্ট্রিকের আওতায় এনে তালিকাভূক্ত করা প্রয়োজন। এই সময় কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আলী হোসেন বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত আছি। এটি আমাদের কর্ম পরিধিরও আওতাভূক্ত। যত দ্রুত সম্ভব তাদের একটি নির্দিষ্ট স্থানে নিয়ে গিয়ে বায়োমেট্ট্রিকের আওতাভূক্ত করার পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে। এ কাজে তিনি সকলের সহযোগীতা কামনা করেছেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।