২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ১৪ আশ্বিন, ১৪৩২ | ৬ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন

ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা রোহিঙ্গাদের ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়ার দাবিতে কক্সবাজার পিপলস ফোরামের স্মারকলিপি

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি : কক্সবাজার জেলা ব্যাপী ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা নতুন ও পুরাতন রোহিঙ্গাদের উখিয়া-টেকনাফে সরকার নির্ধারিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে বায়োমেট্ট্রিকের আওতায় তালিকাভূক্ত করার দাবীতে কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে কক্সবাজার পিপলস ফোরাম। মঙ্গলবার ১৭ অক্টোবর দুপুর ১২টায় কক্সবাজার পিপলস ফোরামের সভাপতি দৈনিক রূপালী সৈকতের সম্পাদক ফজলুল কাদের চৌধুরী ও সাধারন সম্পাদক দৈনিক সকালের কক্সবাজারের সম্পাদক ফরহাদ ইকবালের নেতৃত্বে এই স্মারকলিপি দেওয়া হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক সকালের কক্সবাজারের নির্বহাী সম্পাদক মহসীন শেখ, সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়েস কক্সবাজারের প্রধান নির্বাহী এম ইব্রাহিম খলিল মামুন, বন ও পরিবেশ সংরক্ষন পরিষদের সভাপতি মাসুদউর রহমান, প্রচার সম্পাদক দৈনিক কক্সবাজার ৭১ এর নির্বাহী সম্পাদক এইচএম নজরুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক দৈনিক দৈনন্দিনের পরিচালনা সম্পাদক শফিউল আলম, শিক্ষক নেতা মুজিবুল হক ও দৈনিক রূপালী সৈকতের স্টাফ রিপোর্টার মহিউদ্দিন মাহী প্রমুখ। স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, মিয়ানমার সরকারের নজিরবিহীন নির্যাতন, খুন, ধর্ষন ইত্যাদির কারণে মিয়ানমারের নাগরিক রোহিঙ্গারা দীর্ঘ দিন ধরে বাংলাদেশে এসে কিছু ক্যাম্পে এবং অনেকেই জেলার বিভিন্ন জায়গায় স্থায়ী ও অস্থায়ী ভাবে বসবাস করে আসছেন। অনেক প্রভাবশালী তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে এবং আশ্রয় দিচ্ছে। এতে স্থানীয়রা কর্মসংস্থান থেকে যেমন বঞ্চিত হচ্ছে তেমনিই আইনশৃঙ্খলারও চরম অবনতি হচ্ছে। জেলায় চুরি, ডাকাতি, খুন, পাহাড় কাটা, গাছকাটা, অস্ত্র ও মাদক সরবরাহসহ নানা অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছে এসব রোহিঙ্গারা। এর প্রেক্ষিতে পুরাত ন ও নতুন আসা সকল রোহিঙ্গাদের একই স্থানে ক্যাম্পে নিয়ে আসা জরুরী হয়ে পড়ছে। তাদেরও বায়োমেট্ট্রিকের আওতায় এনে তালিকাভূক্ত করা প্রয়োজন। এই সময় কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আলী হোসেন বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত আছি। এটি আমাদের কর্ম পরিধিরও আওতাভূক্ত। যত দ্রুত সম্ভব তাদের একটি নির্দিষ্ট স্থানে নিয়ে গিয়ে বায়োমেট্ট্রিকের আওতাভূক্ত করার পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে। এ কাজে তিনি সকলের সহযোগীতা কামনা করেছেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।