২১ আগস্ট, ২০২৫ | ৬ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২৬ সফর, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

চাউলের বাজার নিয়ন্ত্রণে ভ্রাম্যমান আদালতের ২১ হাজার টাকা জরিমানা

 

কক্সবাজার পৌসরভার বড়বাজার এলাকার চাউলবাজারে অভিযান চালাচ্ছে ভ্রাম্যমান আদালত।

বিশেষ প্রতিবেদকঃ চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে কক্সবাজারে ভ্রাম্যমান আদালত চালিয়েছে জেলা প্রশাসন। সোমবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত কক্সবাজার পৌসরভার বড়বাজার এলাকার চাউলবাজারে ৮ দোকানকে ২১ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহি ম্যাজিস্ট্রেট ও সরকারি কমিশনার একেএম লুৎফর রহমান ভ্রাম্যমান আদালতের নেতৃত্ব দেন।
সূত্র জানায়, দেশে হঠাৎ করে ৫ লাখাধিক নিপীড়িত রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে। ফলে এমনিতেই কক্সবাজার জেলা সদর ও সীমান্তের উপজেলা সমূহে পূর্বের চেয়ে খাদ্য চাহিদা বেড়েছে। একে পূঁজি করে অর্থলোভী চক্র জাউল মজুদ করে সংকট সৃষ্টির মাধ্যমে দাম বাড়াচ্ছিল। যা সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করছিল। তাই জনসাধারণের ভোগান্তি রোধ করতে জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেনের নির্দেশে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়। অভিযানে নিয়মবহির্ভূত ভাবে মজুদ ও দাম বাড়িয়ে বিক্রির অভিযোগ প্রমাণ পাওয়ায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এবং অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৫৬ এর মাধ্যমে ৮ দোকানকে বিভিন্ন পরিমানে ২১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট একেএম লুৎফর রহমানের সাথে এসময় কক্সবাজার জেলার মার্কেটিং অফিসার মো. শাহজাহান, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ কর্মকর্তা সুলতান মাহমুদ মিলন এবং জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয়ের ইন্সপেক্টর উপস্থিত ছিলেন। এসময় কক্সবাজার সদর মডেল থানার পুলিশ মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সহায়তা দেয়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।