২২ অক্টোবর, ২০২৫ | ৬ কার্তিক, ১৪৩২ | ২৯ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

চাউলের বাজার নিয়ন্ত্রণে ভ্রাম্যমান আদালতের ২১ হাজার টাকা জরিমানা

 

কক্সবাজার পৌসরভার বড়বাজার এলাকার চাউলবাজারে অভিযান চালাচ্ছে ভ্রাম্যমান আদালত।

বিশেষ প্রতিবেদকঃ চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে কক্সবাজারে ভ্রাম্যমান আদালত চালিয়েছে জেলা প্রশাসন। সোমবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত কক্সবাজার পৌসরভার বড়বাজার এলাকার চাউলবাজারে ৮ দোকানকে ২১ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহি ম্যাজিস্ট্রেট ও সরকারি কমিশনার একেএম লুৎফর রহমান ভ্রাম্যমান আদালতের নেতৃত্ব দেন।
সূত্র জানায়, দেশে হঠাৎ করে ৫ লাখাধিক নিপীড়িত রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে। ফলে এমনিতেই কক্সবাজার জেলা সদর ও সীমান্তের উপজেলা সমূহে পূর্বের চেয়ে খাদ্য চাহিদা বেড়েছে। একে পূঁজি করে অর্থলোভী চক্র জাউল মজুদ করে সংকট সৃষ্টির মাধ্যমে দাম বাড়াচ্ছিল। যা সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করছিল। তাই জনসাধারণের ভোগান্তি রোধ করতে জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেনের নির্দেশে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়। অভিযানে নিয়মবহির্ভূত ভাবে মজুদ ও দাম বাড়িয়ে বিক্রির অভিযোগ প্রমাণ পাওয়ায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এবং অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৫৬ এর মাধ্যমে ৮ দোকানকে বিভিন্ন পরিমানে ২১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট একেএম লুৎফর রহমানের সাথে এসময় কক্সবাজার জেলার মার্কেটিং অফিসার মো. শাহজাহান, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ কর্মকর্তা সুলতান মাহমুদ মিলন এবং জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কার্যালয়ের ইন্সপেক্টর উপস্থিত ছিলেন। এসময় কক্সবাজার সদর মডেল থানার পুলিশ মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সহায়তা দেয়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।