২৬ আগস্ট, ২০২৫ | ১১ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

কক্সবাজারে বৃক্ষমেলায় ২১ হাজার চারা বিক্রি, উপকারভোগীর মাঝে লভ্যাংশের চেক বিতরণ

বিশেষ প্রতিবেদক:
কক্সবাজারে দশদিন ব্যাপী বৃক্ষ মেলায় বিভিন্ন প্রজাতির গাছের প্রায় ২১ হাজার চারা বিক্রি হয়েছে। যার থেকে প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা আয় করেছে নার্সারি মালিকরা। এই মেলায় ৩০ স্টলে দেশী বিদেশি ফলজ ও বনজ চারা বেশ আকর্ষণ তৈরি করে। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জমজমাট ছিল বৃক্ষমেলা।
মঙ্গলবার (২ আগস্ট) বিকালে মেলার সমাপনী দিনে ৩টি নার্সারিকে শ্রেষ্ঠত্বের পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। মেরিন এগ্রো প্রজেক্ট নার্সারি প্রথম, রোজ গার্ডেন নার্সারি দ্বিতীয় এবং মেসার্স সুন্দর নার্সারি তৃতীয় হয়েছেন।
কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ সারওয়ার আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ জাহিদ ইকবাল।
তিনি বলেন, বৃক্ষমেলা আজ শিল্পে পরিণত হয়েছে। বৃক্ষের প্রতি ভালোবাসা জন্মেছে। নিজেদের  প্রয়োজনে বৃক্ষ রোপন ও রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে।
কক্সবাজার পাবলিক লাইব্রেরীর মাঠে জেলা প্রশাসন ও বন বিভাগের আয়োজনে মেলার সমাপনীতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসেন সরকার, হিমছড়ি সহ-ব্যবস্থাপনা কমিটি (সিএমসি) সভাপতি এডভোকেট আয়াছুর রহমান ও নেকমের সহকারী পরিচালক ড. শফিকুর রহমান ও আরণ্যক ফাউন্ডেশনের প্রকল্প সমন্বয়ক মাহবুবুর রহমান।
সমাপনী অনুষ্ঠানে রামুর ধোয়াপালং রেঞ্জাধীন খুনিয়াপালং ও ধোয়াপালং বনবিটের চারজন উপকারভোগীর মাঝে  লভ্যাংশের চেক বিতরণ করা হয়।
সেখানে ধোয়াপালং বনবিটের কলিম উল্লাহ, কবির আহমদ ৬৯,২৬৪ টাকা করে এবং খুনিয়াপালং বনবিটের আনোয়ার হোসাইন ও ছেনুয়ারা বেগম ১ লক্ষ ৫২ হাজার ৮৭২ টাকা করে লভ্যাংশের চেক পেয়েছেন।
শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন বন বিভাগের মসজিদের ইমাম মাওলানা আতিকুর রহমান। ত্রিপিটক পড়েন কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) ড. প্রাণতোষ চন্দ্র রায়।
অনুষ্ঠানে কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) শ্যামল কুমার ঘোস, সদর রেঞ্জ অফিসার সমীর রঞ্জন সাহা, কক্সবাজার (উত্তর) রেঞ্জ অফিসার কবির উদ্দিন, ধোয়াপালং রেঞ্জ অফিসার সাজ্জাদ হোসাইনসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।