১২ অক্টোবর, ২০২৫ | ২৭ আশ্বিন, ১৪৩২ | ১৯ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”

একনেকে ১ লাখ ২৩ হাজার কোটি টাকার ৯ প্রকল্প অনুমোদন

দেশের মানুষের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করতে চতুর্থ স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি সেক্টর কর্মসূচি প্রকল্পসহ ৯টি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।

এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ২৩ হাজার ৩৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিল ১ থেকে ৪ হাজার ১৮৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক সহায়তা থেকে ১৮ হাজার ৮৪৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা।

মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেকের বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেকের চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব কে এম মোজাম্মেল হক, ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য জুয়েনা আজিজ এবং আইএমইডির সচিব মফিজুল ইসলাম।

অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে চতুর্থ স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি সেক্টর কর্মসূচি প্রকল্প অন্যতম। এটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৮৬ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।

পরিকল্পনামন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, স্বাস্থ্য, জনসংখ্যা ও পুষ্টি সেক্টর কর্মসূচির মূল কার্যক্রম হচ্ছে- প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা, মা ও শিশু স্বাস্থ্য সেবা পরিবার পরিকল্পনা সেবা, প্রজনন স্বাস্থ্য সেবা, পুষ্টি সেবা ও সচেতনমূলক কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন। এছাড়া প্রশিক্ষণ, ব্যবস্থাপনা ও কাঠামোগত উন্নয়ন, কর্মশালা, সেমিনার, তথ্য ব্যবস্থাপনা, মানবসম্পদ উন্নয়ন, মনিটরিং ও ইভালুয়েশন, গবেষণা এবং অবকাঠামো উন্নয়ন করা হবে।

অনুমোদিত অন্য প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে, সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর উন্নয়ন; এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৬৪০ কোটি টাকা। সরকারি কলেজগুলোতে বিজ্ঞান শিক্ষার সুযোগ সম্প্রসারণ প্রকল্প; এর ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৮০৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্প, এর ব্যয় ধরা হয়েছে ২০০ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।

গৌরনদী টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট স্থাপন প্রকল্প; এর ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৩ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। বিসিএসআইআরের আইএমএমএমে একটি খনিজ প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠাকরণ প্রকল্প; এর ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৩ কোটি ৩১ লাখ টাকা।

এছাড়াও রয়েরেছ যশোর-বেনাপোল জাতীয় মহসড়ক (এন-৭০৬) যথাযথ মানে ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ প্রকল্প; এর ব্যয় ধরা হয়েছে ৩২৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। বগাছড়ি-নানিয়ারচর-লংগদু সড়কে দশম কিলোমিটার চেংগী নদীর উপর ৫০০ মিটার দীর্ঘ সেতু নির্মাণ প্রকল্প; এর ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫৭ কোটি ২১ লাখ টাকা। ঢাকা শহরে ডাক বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আবাসিক ভবন নির্মাণ প্রকল্প; এর ব্যয় ধরা হয়েছে ২৪৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।