২৩ অক্টোবর, ২০২৫ | ৭ কার্তিক, ১৪৩২ | ৩০ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

উখিয়া রত্নাপালংয়ে একই পরিবারের ৪ জনের লাশ উদ্ধার

মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী : উখিয়া উপজেলার রত্মাপালং ইউনিয়নে পূর্ব রত্নাপালং গ্রামে একই পরিবারের জবাই করা ৪ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে থাকা বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যান ট্রাস্টের ট্রাস্টি ও হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদের কক্সবাজার জেলার নির্বাহী সভাপতি এডভোকেট দীপংকর বড়ুয়া পিন্টু জানান, যাদের লাশ পাওয়া গেছে, তারা হলো-মৃত প্রবীণ বড়ুয়ার স্ত্রী সখী বড়ুয়া (৬৮), সখী বড়ুয়ার পুত্র রোকন বড়ুয়ার স্ত্রী মিলা বড়ুয়া (২৫), মিলা বড়ুয়ার পুত্র রবীন বড়ুয়া (১), মৃত প্রবীণ বড়ুয়ার আরেক পুত্র শিবু বড়ুয়ার পুত্র সনী বড়ুয়া (৫) সহ ৪ জন।

ঘটনাস্থল থেকে উখিয়া সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নিহাদ আদনান তাইয়ান জানান, পুলিশ খবর পেয়ে সকাল সাড়ে ৭ টার দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে বাড়ির চাদের সিড়ি দিয়ে নীচে প্রবেশ করে ৪ টি জবাই করা লাশ দেখতে পায়। পরে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকের সিদ্ধান্তে কক্সবাজার জেলা পুলিশের ক্রাইম সিন ম্যানেজম্যান্টের বিশেষজ্ঞরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে হত্যার ক্লু বের করার চেষ্টা করছে বলে উখিয়া সার্কেলের এডিশনাল এসপি নিহাদ আদনান তাইয়ান সিবিএন-কে জানিয়েছেন।

তিনি জানান, লাশ এখনো ঘটনাস্থল থেকে এখনো সরানো হয়নি। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হচ্ছে। তবে হত্যাকান্ডের কোন কারণ এখনো পুলিশ বের করতে পারেননি।

এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো; কামাল হোসেন ও পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ হোসেন। ময়নাতদন্তের জন্য মৃতদেহ উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে নিয়ে আসা হচ্ছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।