২৪ আগস্ট, ২০২৫ | ৯ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২৯ সফর, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

উখিয়ায় ২০ হাজার টাকার বিনিময়ে কাঠভর্তি জীপ ছেড়ে দিয়েছে বন বিভাগ

shomoy
কক্সবাজারের উখিয়ায় বন রেঞ্জ কার্যালয় থেকে অবৈধ কাঠ ভর্তি জব্দকৃত ১টি চাঁদের গাড়ি ২০ হাজার টাকা উৎকোচের বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল গভীর রাতে কাঠ পাচারকারীদের সাথে সংশ্লিষ্ট বন কর্মকর্তা কর্মচারীদের এ অনৈতিক লেনদেনের ঘটনাটি ঘটেছে। উখিয়া রেঞ্জের আওতাধীন সদর বিট এলাকার টিএন্ডটি ধইল্যা ঘোনা গ্রামের আবু বক্করের বসত ভিটা থেকে কাঠ চোর সন্ত্রাসীরা জীপ ভর্তি করে ৮টি মাদার ট্রি জাম গাছ রদ্দা সহ পাচারকালে বন বিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে তা জব্দ করেন। উক্ত কাঠসহ জীপ গাড়িটি রেঞ্জ কার্যালয়ে নিয়ে আসা হলেও রহস্যজনক কারণে রাতে আধারে বন কর্মকর্তা কর্মচারীরা কাঠ চোরদের সাথে আতাঁত করে ২০ হাজার টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে বন বিভাগের বিশ্বস্থ একটি সূত্র জানিয়েছে। নামে মাত্র কাঠ চোরদের নিকট থেকে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে দেখানোর জন্য অবৈধ প্রায় ৯ শ ঘনফুট কাঠ ছেড়ে দিয়ে মাত্র ৭ টুকরো বা ১৫/২০ ফুট অবৈধ কাঠ জব্দ দেখিয়ে ঘুষ বানিজ্য চালিয়ে যান। এ প্রসঙ্গে জানতে রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ ইব্রাহীম হোসেনের নিকট মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করে অসাধু বন কর্মকর্তা কর্মচারীদের রক্ষার চেষ্টা করেন। ইতি পূর্বেও রেঞ্জ কর্মকর্তা ও সদর বিট কর্মকর্তার যোগসাজসে বন কার্যালয় থেকে জব্দকৃত অবৈধ স’মিল ও কাঠ বিক্রি করারও গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। উখিয়া সদর বিট কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক সরকার এসবের নাটের গুরু হলেও উখিয়ার বিশাল বনাঞ্চল কাঠ শুণ্য হয়ে পড়েছে বিট কর্মকর্তার কারণে। স্থানীয় সিকাদার বিল গ্রামের মনজুর আলম মিস্ত্রি বলেন, ইতি পূর্বে বিট কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক সরকার ৩টি বক্স খাট, ২টি আলনা ও ১ সেট সোফা বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে। চাকুরীর পাশা-পাশি ওই বিট কর্মকর্তা ফানির্চার ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ছে। উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ ইব্রাহীম হোসেন এ সব ঘটনা অস্বীকার করেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।